মেয়েটির দাবি, ২০১৫ সালে একদিন তাকে মাদক মেশানো পানীয় খাইয়ে ধর্ষণ করে তার বাড়ির একতলার বাসিন্দা ওই আত্মীয়। পরে সে, তার দুই বন্ধু একাধিকবার তাকে ধর্ষণ করে, শারীরিক মিলনের রেকর্ড করা ছবি দেখিয়ে ব্ল্যাকমেলও করে।
গ্রেফতার তিনজন বিচারবিভাগীয় হেফাজতে রয়েছে বলে জানিয়েছেন এসিপি (চার্মিনার ডিভিশন) বি আনজাইয়া।
নিগৃহীতার আরও চাঞ্চল্যকর দাবি, ওই তিনজনই শুধু নয়, এক ‘পঞ্চ’ সাক্ষী সমেত আরও ৮ জন তাকে যৌন নিগ্রহ করেছে বলেও দাবি মেয়েটির। অপরাধস্থল ঘুরে দেখে আসা রিপোর্টে সাক্ষী হিসাবে সই করার জন্য যাকে পুলিশ ব্যবহার করে, তাকেই বলা হয় পঞ্চ সাক্ষী। এই নতুন অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে যাতে তদন্ত আরও ভালভাবে হয়, সেজন্য এসিপি পদমর্যাদার এক মহিলা পুলিশ অফিসার তার ভার নিয়েছেন বলে জানান আনজাইয়া।
গতকাল এখানকার কামাতিপুরা থানার বাইরে একদল লোক ঘটনাটি নিয়ে বিক্ষোভ দেখায়।