প্রসঙ্গত, গতমাসে রাতে বাড়ি ফেরার সময় বীরেন্দ্রর মেয়ে বর্ণিকার পিছু ধাওয়া করেন হরিয়ানা বিজেপি প্রধান সুভাষ বারালার ছেলে বিকাশ বারালা। বিকাশের সঙ্গে সে রাতে গাড়িতে তাঁর আরও এক বন্ধুও ছিলেন। তাঁরা বেশ অনেকটা পথ বর্ণিকাকে ধাওয়া করে গিয়ে, তাঁর গাড়ি আটকে দাঁড়িয়ে পড়ে। এরপর সেই ঘটনা বর্ণিকা ফেসবুকে দিলে দেশজুড়ে তোলপাড় শুরু হয়ে যায়। প্রথমে অভিযুক্ত বিকাশ ও তাঁর বন্ধুকে গ্রেফতার করেও ঘণ্টাখানেকের মধ্যে ছেড়ে দেয় পুলিশ। তারপরই শুরু হয় আক্রমণের ঝড়। বিভিন্ন মহলের চাপে পরে বিকাশ ও তাঁর বন্ধুকে গ্রেফতার করে আদালতে পেশ করা হয়। দুজনের বিরুদ্ধে অপহরণের চেষ্টার মামলাও দায়ের করা হয়। তারপর পুরো ঘটনা থিতিয়ে গেলেও, এই কম গুরুত্বপূর্ণ দফতরে বীরেন্দ্রকে ট্রান্সফার উস্কে দিল নয়া বিতর্ক ।
এই ট্রান্সফার প্রসঙ্গে প্রবীণ কংগ্রেস নেতা রণদীপ সিংহ সুরজেওয়ালা টুইট করে বলেছেন হয়তো বিজেপির বিরুদ্ধে মুখ খোলায় এই শাস্তির মুখে পড়তে হল বীরেন্দ্র কুণ্ডুকে। তাঁর অপরাধ তিনি শুধুমাত্র তাঁর মেয়ের জন্যে বিচার চেয়েছিলেন।