জল্পনা শোনা যাচ্ছে রেলমন্ত্রক পেতে পারেন নিতিন গড়কড়ী। এদিকে ধর্মেন্দ্র দেবেন্দ্র প্রধান এবং পীযুষ গয়ালকে ক্যাবিনেট পদ নিয়ে যাওয়া হতে পারে। সূত্রের খবর, এঁদের সরিয়ে সেই জায়গায় আনা হতে পারে এডিএমকে, শিবসেনা এবং জেডিইউ থেকে নতুন কাউকে। এমনকি ভোটের আগে কর্নাটক ও হিমাচল থেকে কাউকে মন্ত্রিসভায় সুযোগ দেওয়ার সম্ভাবনাও রয়েছে বলে শোনা যাচ্ছে।
প্রসঙ্গত, গত কয়েক সপ্তাহ ধরে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বিভিন্ন মন্ত্রীদের সঙ্গে একাধিকবার বৈঠক করেন অমিত শাহ। এরপর আচমকা মোদীর সঙ্গে একটি বৈঠক হয়ে শাহর। তারপরই ইস্তফা দেন রুডি, খবর সূত্রের। এদিকে অর্থমন্ত্রী অরুণ জেটলিকে সাংবাদিকরা প্রশ্ন করে, কতদিন তিনি গুরুত্বপূর্ণ দুই মন্ত্রকের দায়িত্বে থাকবেন, কারণ, প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের দায়িত্বেও রয়েছেন জেটলি। তার জবাবেই বিজেপির এই প্রবীণ নেতা জানান, হয়তো খুব বেশি দিন আর নয়। সূত্রের খবর, তিনি কোনও একটি মন্ত্রকের দায়িত্ব ছেড়ে দেবেন। এদিকে সুরেশ প্রভু রেলমন্ত্রক থেকে ইস্তফা দেওয়ার ইচ্ছাপ্রকাশ করলেও, তাঁকে খুব সম্ভবত অন্য মন্ত্রকে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হবে। কৃষিমন্ত্রী রাধা মোহন সিংহকেও খুব সম্ভবত অন্য মন্ত্রকে সরিয়ে দেওয়া হবে।