পুলিশ সূত্রে খবর, ওই মহিলা ও তাঁর স্বামী মধ্যপ্রদেশ থেকে সন্তানদের নিয়ে কোটায় বসবাস শুরু করেন। তাঁরা দিনমজুরের কাজ করতেন। প্রাথমিক তদন্তে জানা গিয়েছে, অবসাদ থেকেই এহেন কাণ্ড ঘটিয়ে ফেলেছেন ওই মহিলা। চরম সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে স্বামীর সঙ্গে তাঁর তুমুল ঝগড়া হয়। এরপরেই তিনি সন্তানদের হত্যা করে নিজে বিষ খান। তিনি তদন্তকারীদের জানিয়েছেন, সন্তানদের উপযুক্ত চিকিৎসা করাতে না পারা নিয়ে প্রায়ই স্বামীর সঙ্গে ঝগড়া হত। সন্তানদের সেরে ওঠার আশা না দেখেই তাঁদের মেরে ফেলার সিদ্ধান্ত নেন তিনি।
চিকিৎসার খরচ জোগাড়ে অক্ষম, অসুস্থ শিশুদের শ্বাসরোধ করে হত্যার পর বিষ খেলেন মহিলা
Web Desk, ABP Ananda
Updated at:
22 May 2017 04:48 PM (IST)
কোটা: দীর্ঘদিন ধরে রোগে ভুগছিল তিন বছরের মেয়ে এবং দেড় বছরের ছেলে। তাদের চিকিৎসার খরচ জোগাড় করা সম্ভব হচ্ছিল না। শেষপর্যন্ত আর কোনও উপায় না দেখে দুই সন্তানকে শ্বাসরোধ করে মেরে নিজে বিষ খেলেন ২৫ বছর বয়সি ওই মহিলা। তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। তাঁর অবস্থা স্থিতিশীল। খুনের অভিযোগে মামলা দায়ের করেছে পুলিশ। ঘটনাটি রাজস্থানের কোটা শহরের আর কে পুরম অঞ্চলের।
পুলিশ সূত্রে খবর, ওই মহিলা ও তাঁর স্বামী মধ্যপ্রদেশ থেকে সন্তানদের নিয়ে কোটায় বসবাস শুরু করেন। তাঁরা দিনমজুরের কাজ করতেন। প্রাথমিক তদন্তে জানা গিয়েছে, অবসাদ থেকেই এহেন কাণ্ড ঘটিয়ে ফেলেছেন ওই মহিলা। চরম সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে স্বামীর সঙ্গে তাঁর তুমুল ঝগড়া হয়। এরপরেই তিনি সন্তানদের হত্যা করে নিজে বিষ খান। তিনি তদন্তকারীদের জানিয়েছেন, সন্তানদের উপযুক্ত চিকিৎসা করাতে না পারা নিয়ে প্রায়ই স্বামীর সঙ্গে ঝগড়া হত। সন্তানদের সেরে ওঠার আশা না দেখেই তাঁদের মেরে ফেলার সিদ্ধান্ত নেন তিনি।
পুলিশ সূত্রে খবর, ওই মহিলা ও তাঁর স্বামী মধ্যপ্রদেশ থেকে সন্তানদের নিয়ে কোটায় বসবাস শুরু করেন। তাঁরা দিনমজুরের কাজ করতেন। প্রাথমিক তদন্তে জানা গিয়েছে, অবসাদ থেকেই এহেন কাণ্ড ঘটিয়ে ফেলেছেন ওই মহিলা। চরম সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে স্বামীর সঙ্গে তাঁর তুমুল ঝগড়া হয়। এরপরেই তিনি সন্তানদের হত্যা করে নিজে বিষ খান। তিনি তদন্তকারীদের জানিয়েছেন, সন্তানদের উপযুক্ত চিকিৎসা করাতে না পারা নিয়ে প্রায়ই স্বামীর সঙ্গে ঝগড়া হত। সন্তানদের সেরে ওঠার আশা না দেখেই তাঁদের মেরে ফেলার সিদ্ধান্ত নেন তিনি।
দেশ (nation) লেটেস্ট খবর এবং আপডেট জানার জন্য দেখুন এবিপি লাইভ। ব্রেকিং নিউজ এবং ডেইলি শিরোনাম দেখতে চোখ রাখুন এবিপি আনন্দ লাইভ টিভিতে ।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -