পুলিশ সূত্রে দাবি করা হয়েছে, মাত্র কয়েক মাস আগে দলিত মেয়েটিকে ভালবেসে বিয়ে করেন ওই তরুণ। কিন্তু এই বিয়ে কোনওভাবেই মেনে নেননি দলিত মহিলার পরিবার। কোতওয়ালি থানার সার্কেল অফিসার অজয় কুমার জানিয়েছেন, সনুকে এসে ঘিরে ধরে পাঁচজনের একটি দল। তারা দুটি বাইকে করে এসেছিল। জানা গিয়েছে, বাইকে চেপে ওই পাঁচজনের মধ্যে এসেছিল তরুণীর কাকা আশিষ সোনকারও। তারা সনুর মাথা লক্ষ্য করে গুলি চালায়। পুলিশ যখন ঘটনাস্থলে আসে, তখন রক্তে ভেসে যাচ্ছিল সনুর দেহ। এসপি অনুরাগ আর্যর দাবি, খুব সম্ভবত পরিবারের সম্মানরক্ষার্তেই এই খুন।
তদন্তে নেমে পুলিশ জানতে পারে, মহিলার কাকাই সনুকে খুনের জন্যে ভাড়াটে খুনি লাগিয়েছিল। এই খুনের ঘটনায় প্রধান অভিযুক্তকে আটক করেছে পুলিশ।