আবেদনকারিণীর নাম রুবিনা। ২০০৯-এর ১৫ জানুয়ারি তাঁর বিয়ে হয়। প্রথম দিকে স্বামীর ব্যবহার ঠিকই ছিল কিন্তু দ্বিতীয় সন্তানও কন্যা হওয়ায় সব কিছু বদলে যায়। ছেলের জন্য শুরু হয় তাঁর ওপর অত্যাচার। ২ বছর আগে একদিন তাঁকে মারধর করে বাড়ি থেকে বার করে দেন স্বামী, কাগজে লিখে দেন তিন তালাক।
তারপর থেকেই দুই মেয়েকে নিয়ে বিচার চেয়ে দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন তিনি। গিয়েছেন হরদোইয়ের বিজেপি সাংসদ অংশুল বর্মার কাছেও। রুবিনার আবেদন, বিচার যদি নাই পান, তবে তাঁকে যেন স্বেচ্ছামৃত্যুর অধিকার দেওয়া হয়।
তিন তালাকের বিরুদ্ধে এই লড়াইয়ে এখন সুপ্রিম কোর্টই তাঁর একমাত্র ভরসা।