আর তারপরই লালু-পুত্র তথা বিহারের প্রাক্তন উপ মুখ্যমন্ত্রী তেজস্বীর ট্যুইট, আমার পারফরম্যান্স আমাদের শরিক, বিজেপিকে উদ্বেগে ফেলে দিয়েছিল। আমার কাজে বিন্দুমাত্র খুঁত বের করতে না পেরে
আমার বিরুদ্ধে এমন নীচুমানের সুবিধাবাদ, প্রতিহিংসা। এতে ওদের কুচক্রী চেহারাই বেরিয়ে পড়ল।
আরেকটি ট্যুইটে লেখেন, বিহারের জনগণের নতুন ইতিহাস তৈরি হবে। সেই বাসনা থেকেই সাদা মনে সরকারে যোগ দিয়েছিলাম। কিন্তু দেখলাম, আমার সঙ্গী যারা, তারা শুধুই সুবিধাবাদী, সুযোগসন্ধানী।
গতকাল বেশ রাতেই রাজ্যপাল কেশরীনাথ ত্রিপাঠির সঙ্গে দেখা করে সরকার গঠনের দাবি জানায় জেডি (ইউ) ও বিজেপি। তেজস্বী তখনও কটাক্ষ করে বলেন, আগাম ষড়যন্ত্র করেই নতুন জোটে শপথ গ্রহণ করতে চলেছে।
আজ আরেকটি ট্যুইটেও তেজস্বী লেখেন, অতীতের বোঝা, যুক্তিহীন হলেও আমায় বিব্রত করেনি, যখন আমায় মানুষের প্রত্যাশা পূরণের দায়িত্ব দেওয়া হয়।
গতকাল রাতে কেশরীর সঙ্গে দেখা করে আরজেডি একক বৃহত্তম দল হওয়া সত্ত্বেও তাদের বাদ রেখে নীতীশকে সরকার গড়তে ডাকারও প্রতিবাদ জানান তেজস্বী। নীতীশকে শপথ গ্রহণের দুদিনের মধ্যে শক্তি পরীক্ষায় সংখ্যাগরিষ্ঠতার প্রমাণ দিতে হবে।