মৃত ছাত্রীর নাম রাগামণিকা, তিনি অন্ধ্রের বাসিন্দা ছিলেন। জানা গিয়েছে, স্নাতক স্তরের ওই ছাত্রী ক্লাস থেকে হস্টেলে ফিরে গলায় দড়ি দেন। পরীক্ষায় টুকতে গিয়ে ধরা পড়ে গেলে এক অধ্যাপক তাঁকে অপমান করে ক্লাস থেকে বার করে দেন বলে অভিযোগ।
এ খবর জানাজানি হতেই তাঁর রাজ্য থেকে আসা পড়ুয়ারা ক্যাম্পাস জুড়ে তুমুল অশান্তি শুরু করেন। দাউদাউ করে জ্বলতে থাকে একের পর এক ম্যাট্রেস, চেয়ার, টেবিল। এমনকী একটি গাছেও আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। ঘটনাস্থলে আসে দমকল। হস্টেলের আগুন নেভানো গেলেও ক্যাম্পাসের ভেতরে দমকলকর্মীদের ঢুকতে দেননি ছাত্রছাত্রীরা।
৩০০-র বেশি ছাত্রছাত্রী এই হিংসায় জড়িত বলে অভিযোগ। ফের হিংসা রুখতে ক্যাম্পাসে মোতায়েন হয়েছে পুলিশ।
মৃত ছাত্রীর দেহ পাঠানো হয়েছে ময়না তদন্তে।