২৫ অগাস্ট ধর্ষণে অপরাধী রাম রহিমকে আদালত ২০ বছরের কারাদণ্ড দেয়। হানিপ্রীত তাঁকে পুলিশের হাত থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পালানোর ছক কষেছিলেন। কিন্তু তা কাজে লাগেনি। সেদিন থেকেই তিনি গা ঢাকা দিয়েছেন। কেউ কেউ আবার বলছেন রোহতকে কোনও ডেরা সাচা সৌদা অনুগামীর বাড়িতে লুকিয়ে রয়েছেন তিনি।
হরিয়ানা সরকার এখন তদন্ত করে দেখছে, জেলের সাজা পাওয়ার পর পাঁচকুলা আদালত চত্বর থেকে রোহতক জেলে নিয়ে যাওয়ার জন্য রাম রহিমের জন্য যে বিশেষ চপার এসেছিল, তাতে হানিপ্রীত চড়ে বসলেন কী করে। আদালত চত্বরে যে সব ছবি উঠেছে, তাতে দেখা যাচ্ছে, চপারে উঠে রাম রহিমের পাশেই বসেছিলেন তিনি।
২০১১-য় খবরের শিরোনামে প্রথম আসেন হানিপ্রীত। তাঁর স্বামী, যিনি নিজেও ডেরা অনুগামী ছিলেন, তিনি পঞ্জাব ও হরিয়ানা হাইকোর্টে অভিযোগ করেন, রাম রহিম তাঁর স্ত্রীকে যৌন নির্যাতন করছেন। পরে সেই অভিযোগ প্রত্যাহার করে নেন তিনি।
হানিপ্রীতের দাবি, তিনি একাধারে অভিনেত্রী, পরিচালক ও সম্পাদক, যিনি তাঁর ‘গুরু পাপা’-কে সিনেমা তৈরিতে সাহায্য করেন।