অতিরিক্ত ডেপুটি কমিশনার (উত্তর-পশ্চিম) বিজয়ন্তা আর্য্য জানিয়েছেন, চক্রান্ত অনুযায়ী ডাকাতির সময় দাদা ব্রিজেশের বাড়িতে হাজির ছিল আরতি। দুই সঙ্গী মনজর আলি ও মহম্মদ আহমেদকে নিয়ে সেই বাড়িতে ঢোকে মহম্মদ। তারা ব্রিজেশ, তাঁর স্ত্রী আরতি ও তাঁদের পাঁচ বছরের পুত্রসন্তানকে মারধর করে। সাজানো ছক অনুযায়ী, আরতি তাদের বাধা দেওয়ার অভিনয় করে। একইসঙ্গে ডাকাতিতে সাহায্যও করে সে।
তদন্তে নেমে পুলিশ সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখে জানতে পারে, টাকা ও মূল্যবান সামগ্রী ভরা লকার ও মোবাইল ফোন নিয়ে বাইকে চড়ে দু জন অভিযুক্ত পালিয়ে যায়। আরতির প্রেমিক ও তার সঙ্গী মনজরকে গ্রেফতার করে পুলিশ। জেরার মুখে আরতি এবং অপর এক সঙ্গীর জড়িত থাকার কথা জানায় মহম্মদ খান। এরপর তাদেরও গ্রেফতার করা হয়।