৩০ বছরের ওই তরুণী ৪ মাসের গর্ভবতী ছিলেন। তাঁর স্বামীর সঙ্গে এক প্রতিবেশীর ঝগড়া চলাকালীন মধ্যস্থতার চেষ্টা করেন তিনি। সে সময় ২ জন তাঁর স্বামীকে মারধর করতে শুরু করেন। মহিলা ঠেকাতে গেলে তাঁদেরই একজন তাঁর পেটে লাথি মারেন বলে অভিযোগ।
অভিযুক্ত ব্যক্তি স্থানীয় সিপিএম নেতা। আঘাতের সঙ্গে সঙ্গে মহিলার রক্তপাত শুরু হয়। হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় তাঁকে কিন্তু গর্ভপাত আটকানো যায়নি।
এই ঘটনায় একজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। কিন্তু মূল অভিযুক্ত সিপিএম নেতা এখনও ফেরার। আক্রান্ত মহিলার পরিবারের সদস্যদের দাবি, অভিযুক্তর পরিচয় ফাঁস না করার জন্য তাঁদের চাপ দিচ্ছে স্থানীয় সিপিএম। মামলা প্রত্যাহারের জন্যও চাপ দেওয়া হচ্ছে।
কিন্তু পরিবারটি জানিয়েছে, ঘটনার শেষ দেখে ছাড়বে তারা। অভিযুক্তকে গ্রেফতারের জন্য পুলিশের ওপর চাপ তৈরি করতে পুলিশ স্টেশনের বাইরে বিক্ষোভও দেখিয়েছে।
যদিও তাদের কোনও নেতা এই ঘটনায় যুক্ত নন বলে দাবি করেছে স্থানীয় সিপিএম।