গত ১৪ ডিসেম্বর ওই মহিলাকে মৃত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। তদন্তে নেমে ওই মহিলার বোনের আচরণ খুবই সন্দেহজনক মনে হওয়ায় পুলিশ তাকে জেরা করে। জেরায় দিদিকে খুনের কথা সে স্বীকার করেছে বলে পুলিশ জানিয়েছে।
জেরায় সে জানিয়েছে, তার বয়ফ্রেন্ড সম্পর্কে আগ্রহ দেখাচ্ছিলেন দিদি। এজন্য দিদিকে সে বেশ কয়েকবার সাবধানও করে দিয়েছিল। এরপর এই ঘটনা নিয়ে দুই বোনের বচসা বেধে যায়। রাগের মাথায় দেশী পিস্তল থেকে গুলি করে দিদিকে হত্যা করে সে। ওই পিস্তল বয়ফ্রেন্ডই তাদের বাড়িতে রেখে গিয়েছিল।
খুনের পর বিভিন্ন কথা বলে পুলিশকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করে অভিযুক্ত। কিন্তু শেষরক্ষা হল না।