আলাদা জায়গায় পুরুষদের পাশাপাশি মেয়েরাও নমাজ নিবেদন করবেন, বলেন মাহালি। তিনি জানান, অতীতে মেয়েদের জন্য ঈদগাহের দরজা বন্ধ ছিল না কখনও। তবে তাঁদের জন্য পৃথক আয়োজন করা হত না। এবার হচ্ছে।
প্রসঙ্গত, গত এপ্রিলেই মহারাষ্ট্রে শনি সিঙ্গনাপুর মন্দিরে এক শতকের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিয়ে মেয়েদের ঢোকার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। বিভিন্ন মাজারে মেয়েদের পা রাখায় কোনও নিষেধ নেই। তবে মসজিদ বা ঈদগাহে মেয়েদের সচরাচর নমাজ পড়তে যেতে দেখা যায় না। সেদিক থেকে আইসবাগ ঈদগাহের সিদ্ধান্তটিকে প্রগতিশীল পদক্ষেপ বলা যেতে পারে বলে অভিমত জানান মাহালি।
প্রসঙ্গত, মুম্বইয়ের হাজি আলি দরগায় মেয়েদের ঢোকায় নিষেধাজ্ঞাকে চ্যালেঞ্জ করে কিছুদিন আগেই বম্বে হাইকোর্টে পিটিশন দিয়েছে ভারতীয় মুসলিম মহিলা আন্দোলন নামে একটি গোষ্ঠী।