৪৬৭ মিটার চওড়া এই ব্রিজ। নদী থেকে ৩৫৯ মিটার উচ্চতায় তৈরি হচ্ছে এই প্রকান্ড সেতু। তুলনা করার জন্য এই প্রসঙ্গে বলে নেওয়া দরকার, দিল্লির কুতব মিনারের উচ্চতা ৭২ মিটার এবং প্য়ারিসের আইফেল টাওয়ারের উচ্চতা ৩২৪ মিটার। বিশ্বের এটিই উচ্চতম রেলব্রিজ হতে চলেছে। অত্যন্ত মজবুত এই ব্রিজের উইন্ডস্পিড ঘণ্টা প্রতি ২৬৬ কিমি। উধমপুর-কাটরা সেকশন (২৫ কিমি), বানিহাল-কাজিগুন্ড সেকশন (১৮ কিমি) এবং কাজিগুন্ড-বারামুলা (১১৮ কিমি) সেকশনের কাজ শেষ হয়ে গিয়েছে। শুধুমাত্র কাটরা-বানিতাল সেকশনের ১১১ কিলোমিটার অংশ বাকি। ১৭৪ কিলোমিটার টানেলের মধ্যে ১২৬ কিলোমিটার টানেলের কাজ সম্পূর্ণ।
গত এক বছরে কাজের গতি আনতে এই প্রজেক্টে প্রধানমন্ত্রী উন্নয়ন প্যাকেজ থেকে ৮০ হাজার ৬৮ কোটি টাকা খরচ করা হয়েছে। এই অতিরিক্ত টাকা খরচের কথা ঘোষণা করা হয়েছিল গত ২০১৫ সালের ৭ নভেম্বর। ব্রিজটি সার্বিকভাবে কাশ্মীরের আর্থ-সামাজিক পরিকাঠামোকে অনেক মজবুত করবে বলে মনে করা হচ্ছে।