সম্পত্তি নিয়ে গন্ডগোলের কারণে ৩৫ বছরের ওই যুবতী ২০০৮ সালে রায়বরেলীতে গণধর্ষিতা হন। অ্যাসিডে পুড়িয়ে দেওয়া হয় তাঁর পেট। এই ঘটনায় তিনজন গ্রেফতার হয়, শিগগিরই তাদের বিচার শুরু হবে। মহিলা চাকরি করেন একটি কাফেতে, যাতে কাজ করেন অ্যাসিড আক্রান্তরা। গতকাল কাজ শেষে ফেরার সময় তাঁকে ধর্ষণের ঘটনায় যুক্ত থাকা দুই দুষ্কৃতী ট্রেনের মধ্যে তাঁকে অ্যাসিড খেতে বাধ্য করে বলে অভিযোগ। এখন তিনি হাসপাতালে মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন।
এই ঘটনায় এখনও কেউ গ্রেফতার হয়নি।
মুখ্যমন্ত্রী আদিত্যনাথ আজ হাসপাতালে গিয়ে আক্রান্ত মহিলার সঙ্গে দেখা করে ১ লাখ টাকা অর্থসাহায্যের ঘোষণা করেছেন। তাঁর চিকিৎসার খরচ লাগবে না বলেও জানানো হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে ছিলেন উপ মুখ্যমন্ত্রী কেশবপ্রসাদ মৌর্য ও শিশু কল্যাণ মন্ত্রী রীতা বহুগুণা জোশী।
যত তাড়াতাড়ি সম্ভব অপরাধীদের গ্রেফতার করার জন্য মুখ্যমন্ত্রী পুলিশকে নির্দেশ দিয়েছেন।