শোনা যাচ্ছে, প্রথমে ২৫ শতাংশ উড়ান চালু হবে। তবে যে সব উড়ানোর দূরত্ব ২ ঘণ্টার কম, সেগুলিতে খাবার দেওয়া হবে না বলে প্রস্তাব পেশ হয়েছে। তা ছাড়া করোনা রোগীদের ট্র্যাক করার জন্য বিমানে চড়তে গেলে ডাউনলোড করতেই হবে আরোগ্য সেতু অ্যাপ। তবে এই অ্যাপ ট্রেন যাত্রীদের পক্ষেও অত্যাবশ্যক করা হবে বলে খবর। যদিও যাঁদের কাছে স্মার্টফোন নেই, সেই সব ট্রেন যাত্রীদের কথাও ভাবা হচ্ছে।
জানা গিয়েছে, বিমানসংস্থাগুলি কাজ শুরুর জন্য তৈরি, সবুজ সংকেত পেলেই শুরু হবে ঘরোয়া বিমান চলাচল। দিল্লি, মুম্বই, বেঙ্গালুরুর মত বড় রুটগুলিতে প্রথমে এই পরিষেবা শুরু হবে। টিয়ার ২ ও টিয়ার ৩ শহরগুলির তুলনায় প্রাথমিকভাবে এই সব শহরে বিমান চালালে লাভ বেশি হওয়ার সম্ভাবনা।
আজ মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ভিডিও বৈঠকে এ নিয়ে কথা হতে পারে। তবে আন্তর্জাতিক উড়ান কবে শুরু হবে এখনও স্পষ্ট নয়।