ইন্দোনেশিয়ার পর্নোগ্রাফি মোকাবিলা আইনে করোনাভাইরাস ফিল্ড হাসপাতালের ঘটনায় জড়িত সংশ্লিষ্ট নার্স ও করোনা সংক্রমিত ব্যক্তি, দুজনেরই বিচার হতে পারে। কেননা জাকার্তায় নোভেল করোনাভাইরাস টেস্টে পজিটিভ হওয়া লোকটি কেবলমাত্র হাসপাতালের টয়লেটে নার্সের সঙ্গে যৌন সম্পর্কই করেননি, সোস্যাল মিডিয়ায় ঘটনাটি শেয়ারও করেছেন। তাঁদের মধ্যে হোয়াটসঅ্যাপে চালাচালি হওয়া বার্তার স্ক্রিনশটও আপলোড করেছেন তিনি। সোস্যাল মিডিয়ায় তা ভাইরাল হওয়ার পর দুজনকেই জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। জাকার্তার উইজমা আটলেট কোয়ারান্টিন কেন্দ্রের শৌচাগারে যৌন মিলনে জড়ানোর কথা স্বীকার করেন উভয়েই।
চিকিত্সক, গবেষকদের অভিমত, করোনাভাইরাস বা উহান ভাইরাস নিঃশ্বাস থেকে বেরনো ড্রপলেট, যৌন মিলন বা এমনকী চুম্বনের মতো শারীরিক ঘনিষ্ঠতা থেকেও ছড়াতে পারে। প্রকাশ্যে এমন যে কোনও আচরণ পুরোপুরি নিষিদ্ধ।
এ ব্যাপারে রিজিওনাল মিলিটারি কম্যান্ডের এক সামরিক কর্তা ওই দুজনকে গ্রেফতারির কথা জানিয়ে স্থানীয় সংবাদ মাধ্যমকে বলেছেন, মামলাটি সেন্ট্রাল জাকার্তা পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। আমরা ওই স্বাস্থ্যকর্মীকে সাক্ষী হতে রাজি করেছি, আরও তথ্য চাওয়া হবে তাঁর কাছে।
N