চেন্নাইয়ের সংস্থাটির নাম আরুদ্রা ইঞ্জিনিয়ারিং প্রাইভেট লিমিটেড। তৈরি করে ভারী যন্ত্র আর কনটেনমেন্ট ইউনিটের রাসায়নিক এবং স্যানিটাইজার। তাদের বক্তব্য, করোনিল-২১৩ এসপিএল ও করোনিল-৯২বি এই দুটি ট্রেডমার্ক ১৯৯৩ সালে রেজিস্টার করিয়েছে তারা, তখন থেকে নিয়মিত পুনর্নবীকরণ করে চলেছে। কিন্তু প্রধান বিচারপতি এস এ বোবদের নেতৃত্বে শীর্ষ আদালতের একটি বেঞ্চ জানিয়ে দেয়, এই অতিমারীর সময় যদি করোনিল নামটি ব্যবহার করা বন্ধ করা হয়, এই যুক্তিতে, যে ওই নামে কোনও রাসায়নিক রয়েছে, তবে করোনিল ওষুধের পক্ষে তা মারাত্মক ক্ষতিকর হবে। এ ব্যাপারে সেপ্টেম্বরে মাদ্রাজ হাইকোর্টে শুনানির কথাও তারা মনে করিয়ে দিয়েছে।
মাদ্রাজ হাইকোর্টের সিঙ্গল বেঞ্চ পতঞ্জলির ওপর ১০ লাখ টাকার জরিমানা বসিয়ে এই ট্রেডমার্ক ব্যবহারের ওপর স্থগিতাদেশ জারি করে। কিন্তু দুই বিচারপতির বেঞ্চ সিঙ্গল বেঞ্চের রায়ের ওপর স্থগিতাদেশ জারি করে পতঞ্জলিকে এই ট্রেডমার্ক ব্যবহারের অনুমতি দেয়। এরপরই সুপ্রিম কোর্টে যায় আরুদ্রা ইঞ্জিনিয়ারিং।