তিনি এও বলেন, যাঁরা মূল্যবোধ জলাঞ্জলী দিচ্ছেন, তাঁদের আগামী প্রজন্ম কিন্তু ক্ষমা করবে না।
যে কেদারনাথ সাহনির স্মরণে লেখা বইয়ের সূচনা অনুষ্ঠান ছিল এদিন, দিল্লির এককালের জনসঙ্ঘের সেই নেতাকে দৃষ্টান্ত হিসাবে তুলে ধরে মোদী জনজীবনে প্রত্যেকের নিষ্কলঙ্ক থাকা উচিত বলেও অভিমত জানান। বলেন, মূল্যবোধের অবক্ষয়ের সঙ্গে আপস করার মানসিকতার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানো উচিত। কারও এর বিরুদ্ধে দাঁড়ানোর সাহস না-ই থাকতে পারে, সেটা এক জিনিস, আর ‘দুর্নীতির পতাকা’ ঊর্ধ্বে তুলে ধরা একেবারে অন্য ব্যাপার।
এদিন বিরোধীদের তোপের মুখে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বেঙ্কাইয়া নাইডু জানিয়েছেন, দরকার হলেই এ ব্যাপারে হস্তক্ষেপ করবেন প্রধানমন্ত্রী। বিরোধীদের সমালোচনা করে সংসদীয় বিষয়কমন্ত্রী বলেছেন, কয়েকটি বিরোধী দল তিলকে তাল করছেন। প্রধানমন্ত্রী সংসদেই আছেন। দরকার হলেই পরিস্থিতি অনুযায়ী তিনি হস্তক্ষেপ করবেন। তিনি এও বলেন, বিরোধীরাই বিতর্ক শুরু করলেন। কিন্তু তারা যখন বুঝলেন, এবার কেটে পড়তে হবে, তখন বিনা প্রয়োজনে টেনে আনলেন প্রধানমন্ত্রীকে।