Election Results 2024
(Source: ECI/ABP News/ABP Majha)
র্যাপিড রেল প্রকল্পে চুক্তি চিনা সংস্থার সঙ্গে, তোপ কেন্দ্রকে, #BoycottChina ডাক নেটিজেনদের
ওয়েব ডেস্ক, এবিপি আনন্দ
Updated at:
04 Jan 2021 08:06 PM (IST)
সোমবার সকালে দেখা যায় ট্যুইটারে ট্রেন্ডিং, #BoycottChina। স্পষ্টতই, কেন্দ্রেরই এই ভূমিকায় ক্ষুব্ধ নেটিজেনদের একাংশ। সংবাদ সংস্থা সূত্রে খবর, ন্যাশনাল ক্যাপিটাল রিজিয়ন ট্রান্সপোর্ট কর্পোরেশন একটি চিনা সংস্থার সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে।
NEXT
PREV
নয়াদিল্লি: ফের ট্যুইটারে ট্রেন্ডিং বয়কট চিন। দিল্লি-মিরাট র্যাপিড রেল প্রকল্প তৈরির দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে চিনা সংস্থাকে। গালওয়ান উপত্যকায় চিনের আক্রমণের পরই চিনা দ্রব্য বয়কটের ডাক দেয় কেন্দ্র। শুধু তাই নয়, খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি চিনা দ্রব্য বর্জন করার জন্য একাধিক কৌশল নেন। কিন্তু ঘুরেফিরে সেই চিনের সঙ্গেই চুক্তিবদ্ধ হল কেন্দ্র। আর এরপরই প্রশ্ন উঠছে কোথায় গেল ভোকাল ফর লোকালের স্লোগান? কোথায় আত্মনির্ভর হল দেশ?
সোমবার সকালে দেখা যায় ট্যুইটারে ট্রেন্ডিং, #BoycottChina। স্পষ্টতই, কেন্দ্রেরই এই ভূমিকায় ক্ষুব্ধ নেটিজেনদের একাংশ। সংবাদ সংস্থা সূত্রে খবর, ন্যাশনাল ক্যাপিটাল রিজিয়ন ট্রান্সপোর্ট কর্পোরেশন একটি চিনা সংস্থার সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে। যার নাম সাংঘাই টানেল ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি লিমিটেড। দিল্লি-মিরাট র্যাপিড রেল প্রোজেক্টের ৫ থেকে ৬ কিলোমিটার হবে মাটির তলায়। অশোক নগর থেকে শাহিবাবাদ পর্যন্ত বিস্তৃত হবে এই পথ। এনসিআরটিসি-র মুখপাত্র, এই কাজের জন্য একাধিক স্তর থেকে অনুমোদনের প্রয়োজন। গোটা কাজের জন্য কাজর রূপরেখা এবং গাইডলাইন তৈরি করা প্রয়োজন। ৮২ কিলোমিটার বিস্তৃত দিল্লি-গাজিয়াবাদ-মিরাট করিডর। সূত্রের খবর, ২০২৫ সালের মধ্যে এই প্রকল্প শেষ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
এদিন এই খবর ছড়িয়ে পড়তেই ক্ষোভ উগরে দেন নেটিজেনদের একাংশ। একজন লিখেছেন, সীমান্তে সঙ্ঘাত কি শেষ হয়েছে? তাহলে কি চিন ২০২০ সালের এপ্রিল মাস বা তার অবস্থানে ফিরে গিয়েছে। গালওয়ানের বীর সেনাদের কি যথেষ্ট সম্মান দেওয়া হয়েছে? যদি তা না হয়, তাহলে কীভাবে চিনা সংস্থার সঙ্গে চুক্তি করা হল? আরেকজন লিখেছেন, আপনি সেনাদের সম্মান জানাতে চিনা দ্রব্য বয়কট করছেন। আর এদিকে আমাদের সরকার চিনকে সমর্থন করছে। চিনা সংস্থার সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হচ্ছে। কোনও কিছুই বদল হয়নি।
প্রসঙ্গত, গত বছর মে মাসে ভারতীয় জওয়ানদের উপর লাঠি ও পাথর নিয়ে হামলা চালায় চিনা সেনা। এরপর ১৫ জুন গালওয়ান উপত্যকায় ফের ভারতীয় সেনার উপর আক্রমণ করে লাল ফৌজ। তাতে শহীদ হয়েছিলেন ভারতীয় সেনা। এরপর চিনা দ্রব্য বয়কটের ডাক দেয় কেন্দ্রীয় সরকার। ব্যান করে দেওয়া হয় একাধিক চিনা অ্যাপ। ভোকাল ফর লোকাল থেকে আত্মনির্ভর ভারতের ডাক দিয়েছেন খোদ প্রধানমন্ত্রী। শুধু তাই নয়, এরপরেও গত ২৯ আগস্ট ও ৩০ আগস্ট রাতে প্যাংগং লেকের দক্ষিণ প্রান্ত দিয়ে ভারতের জমিতে ঢোকার চেষ্টা করে চিন। লাল ফৌজের দাবি করেছিল, ফিঙ্গার ৮ থেকে ফিঙ্গার ৪ পর্যন্ত তাদের এলাকা।
নয়াদিল্লি: ফের ট্যুইটারে ট্রেন্ডিং বয়কট চিন। দিল্লি-মিরাট র্যাপিড রেল প্রকল্প তৈরির দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে চিনা সংস্থাকে। গালওয়ান উপত্যকায় চিনের আক্রমণের পরই চিনা দ্রব্য বয়কটের ডাক দেয় কেন্দ্র। শুধু তাই নয়, খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি চিনা দ্রব্য বর্জন করার জন্য একাধিক কৌশল নেন। কিন্তু ঘুরেফিরে সেই চিনের সঙ্গেই চুক্তিবদ্ধ হল কেন্দ্র। আর এরপরই প্রশ্ন উঠছে কোথায় গেল ভোকাল ফর লোকালের স্লোগান? কোথায় আত্মনির্ভর হল দেশ?
সোমবার সকালে দেখা যায় ট্যুইটারে ট্রেন্ডিং, #BoycottChina। স্পষ্টতই, কেন্দ্রেরই এই ভূমিকায় ক্ষুব্ধ নেটিজেনদের একাংশ। সংবাদ সংস্থা সূত্রে খবর, ন্যাশনাল ক্যাপিটাল রিজিয়ন ট্রান্সপোর্ট কর্পোরেশন একটি চিনা সংস্থার সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে। যার নাম সাংঘাই টানেল ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি লিমিটেড। দিল্লি-মিরাট র্যাপিড রেল প্রোজেক্টের ৫ থেকে ৬ কিলোমিটার হবে মাটির তলায়। অশোক নগর থেকে শাহিবাবাদ পর্যন্ত বিস্তৃত হবে এই পথ। এনসিআরটিসি-র মুখপাত্র, এই কাজের জন্য একাধিক স্তর থেকে অনুমোদনের প্রয়োজন। গোটা কাজের জন্য কাজর রূপরেখা এবং গাইডলাইন তৈরি করা প্রয়োজন। ৮২ কিলোমিটার বিস্তৃত দিল্লি-গাজিয়াবাদ-মিরাট করিডর। সূত্রের খবর, ২০২৫ সালের মধ্যে এই প্রকল্প শেষ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
এদিন এই খবর ছড়িয়ে পড়তেই ক্ষোভ উগরে দেন নেটিজেনদের একাংশ। একজন লিখেছেন, সীমান্তে সঙ্ঘাত কি শেষ হয়েছে? তাহলে কি চিন ২০২০ সালের এপ্রিল মাস বা তার অবস্থানে ফিরে গিয়েছে। গালওয়ানের বীর সেনাদের কি যথেষ্ট সম্মান দেওয়া হয়েছে? যদি তা না হয়, তাহলে কীভাবে চিনা সংস্থার সঙ্গে চুক্তি করা হল? আরেকজন লিখেছেন, আপনি সেনাদের সম্মান জানাতে চিনা দ্রব্য বয়কট করছেন। আর এদিকে আমাদের সরকার চিনকে সমর্থন করছে। চিনা সংস্থার সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হচ্ছে। কোনও কিছুই বদল হয়নি।
প্রসঙ্গত, গত বছর মে মাসে ভারতীয় জওয়ানদের উপর লাঠি ও পাথর নিয়ে হামলা চালায় চিনা সেনা। এরপর ১৫ জুন গালওয়ান উপত্যকায় ফের ভারতীয় সেনার উপর আক্রমণ করে লাল ফৌজ। তাতে শহীদ হয়েছিলেন ভারতীয় সেনা। এরপর চিনা দ্রব্য বয়কটের ডাক দেয় কেন্দ্রীয় সরকার। ব্যান করে দেওয়া হয় একাধিক চিনা অ্যাপ। ভোকাল ফর লোকাল থেকে আত্মনির্ভর ভারতের ডাক দিয়েছেন খোদ প্রধানমন্ত্রী। শুধু তাই নয়, এরপরেও গত ২৯ আগস্ট ও ৩০ আগস্ট রাতে প্যাংগং লেকের দক্ষিণ প্রান্ত দিয়ে ভারতের জমিতে ঢোকার চেষ্টা করে চিন। লাল ফৌজের দাবি করেছিল, ফিঙ্গার ৮ থেকে ফিঙ্গার ৪ পর্যন্ত তাদের এলাকা।
খবর (news) লেটেস্ট খবর এবং আপডেট জানার জন্য দেখুন এবিপি লাইভ। ব্রেকিং নিউজ এবং ডেইলি শিরোনাম দেখতে চোখ রাখুন এবিপি আনন্দ লাইভ টিভিতে ।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -