এই ব্যবস্থা নিয়ে খুশি অভিভাবকরা। তাঁদের দাবি, দীর্ঘদিন ধরে শিক্ষক-শিক্ষিকারা ঠিক সময়ে স্কুলে আসতেন না। বায়োমেট্রিক ব্যবস্থা চালু হলে, তা বন্ধ হবে। যদিও শিক্ষক-শিক্ষিকারা আবার বলছেন, কখনও কখনও বিশেষ কারণে স্কুলে আসতে দেরি হলে সেটাও বিবেচনা করা উচিত।
প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ অবশ্য ধীরে ধীরে জেলার সব স্কুলেই এই ব্যবস্থা চালু করতে চাইছে বলে জানিয়েছেন বাঁকুড়া জেলা পরিদর্শক জগবন্ধু বন্দ্যোপাধ্যায়।
আপাতত বাঁকুড়ার যে পাঁচটি স্কুলে বায়োমেট্রিক চালু হচ্ছে, সেগুলি হল
বাঁকুড়া বঙ্গ প্রাথমিক বিদ্যালয়, বাঁকুড়া গার্লস প্রাথমিক বিদ্যালয়, লালবাজার হিন্দু প্রাথমিক স্কুল, মিশন গার্লস প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং কংসাবতী শিশু বিদ্যালয়।