হাসপাতালের তরফে জানানো হয়েছে, তিনমাস বিশ্রামে থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে আনন্দপুরকাণ্ডের প্রতিবাদীকে। হাসপাতাল থেকে প্রশিক্ষিত কর্মীরা বাড়িতে গিয়ে ব্যায়াম করাবেন।
আনন্দপুরে তরুণীর শ্লীলতাহানি রুখতে গিয়েছিলেন নীলাঞ্জনা। অভিযুক্ত যুবক তাঁর পায়ের ওপর দিয়েই গাড়ি চালিয়ে দিয়েছিলেন বলে জানা যায়। পায়ের সিন বোন ভেঙে যায় নীলাঞ্জনার। হাসপাতালে তাঁর পায়ে অস্ত্রোপচার করতে হয়। তাঁর সুস্থ হয়ে উঠতে বেশ কিছুদিন সময় লাগবে বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকেরা।