WB Corona LIVE Updates: রাজ্যে দৈনিক করোনা আক্রান্তের সংখ্যা নামল ১৯ হাজারের নীচে
Get Latest West Bengal Coronavirus Live Updates: স্বাস্থ্য দফতরের হেলথ বুলেটিন অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় ২০ হাজার।এরফলে মোট আক্রান্তের সংখ্যা সোওয়া ১২ লক্ষ পেরিয়ে গেল।সংক্রমণ ও মৃত্যু নিয়ে শুরু থেকে যে দুই জেলা ছিল মাথাব্যথা, সেই কলকাতা ও উত্তর ২৪ পরগনার পরিস্থিতি আরও ভয়ঙ্কর হয়েছে।
জেলায় জেলায় ভ্যাকসিন-হয়রানি অব্যাহত। ইংরেজবাজারে ভ্যাকসিনের লম্বা লাইনে উধাও দূরত্ব বিধি। অন্যদিকে, খড়গপুর মহকুমা হাসপাতালে ভ্যাকসিন-বন্ধের নোটিস ঘিরে বিভ্রান্তি। সিঙ্গুরে অন্য ছবি, বেশ কিছুদিন পর ফের শুরু হল ভ্যাকসিনেশন।
করোনায় বিপর্যস্ত লাতিন আমেরিকা ও ক্যারিবিয়ান দ্বীপপুঞ্জ। ব্রাজিল, মেক্সিকো, কলাম্বিয়া, আর্জেন্টিনা ও পেরু, এই পাঁচটি দেশে ৯০ শতাংশেরও বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে, যা এই দেশগুলির মোট জনসংখ্যার ৭০ শতাংশ।
ভারত, পাকিস্তান থেকে আসা যাত্রীবাহী বিমানে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ বাড়াল কানাডা সরকার। এই দুটি দেশ থেকে আসা উড়ানে নিষেধাজ্ঞা বলবৎ থাকবে ৩০ জুন পর্যন্ত।
করোনা যুদ্ধে নিজেদের দুর্গামণ্ডপে সেফহোমের ব্যবস্থা করেছে দক্ষিণ কলকাতার আটলান্টা ক্লাব। ৯ শয্যার সেফহোমে অক্সিজেন পরিষেবা থেকে চিকিৎসকের পরামর্শ, ২৪ ঘণ্টা মিলছে নিখরচায়। পাশাপাশি কমিউনিটি কিচেনেরও আয়োজন করেছে ওই ক্লাব।
ব্ল্যাক ফাঙ্গাস মোকাবিলায় ২২ সদস্যের বিশেষজ্ঞ-পরামর্শদাতা কমিটি গঠন করল রাজ্য সরকার। এই কমিটি রাজ্যে মিউকরমাইকোসিস পরিস্থিতি ও তার চিকিত্সা সংক্রান্ত বিষয় তদারকি করবে। স্বাস্থ্য ভবন সূত্রে খবর, এসএসকেএম ও ক্যালকাটা স্কুল অফ ট্রপিক্যাল মেডিসিন, এই দু’টির মধ্যে যে কোনও একটি হাসপাতালকে মিউকরমাইকোসিসের চিকিৎসায় উৎকর্ষ কেন্দ্র গড়ে তোলার কথা ভাবা হচ্ছে। ভবিষ্যতে সেখানেই হবে মিউকরমাইকোসিসের চিকিৎসা।
রাজ্যে দৈনিক করোনা আক্রান্ত নামল ১৯ হাজারের নীচে। একদিনে ১৫৪ জনের মৃত্যু। সংক্রমণ-মৃত্যুতে শীর্ষে উত্তর ২৪ পরগনা। দেশে দৈনিক মৃত্যু ৪ হাজারেরই উপরে। তিন লক্ষের দিকে এগোচ্ছে মোট মৃত্যু।
করোনাকালে সুখবর। উত্তর ২৪ পরগনার মধ্যমগ্রামে পুরসভার উদ্যোগে চালু হল সেফ হোম। রয়েছে অক্সিজেনের ব্যবস্থাও। অন্যদিকে, উত্তর দিনাজপুরের করণদিঘিতেও একটি স্কুলে সেফ হোম চালু হয়েছে।
করোনা চিকিৎসায় এক নার্সিংহোমের বিরুদ্ধে গাফিলতির অভিযোগ করলেন শিলিগুড়ির এক শিল্পোদ্যোগী। সদ্য সুস্থ হয়ে ওঠা ওই ব্যক্তির দাবি, প্রচুর টাকা নেওয়া হলেও, সেখানে পরিষেবা বলতে কিছু নেই। এই ঘটনায় সংশ্লিষ্ট নার্সিংহোম কর্তৃপক্ষকে তলব করেছেন পুর প্রশাসক। এ নিয়ে ওই নার্সিংহোমের কোনও প্রতিক্রিয়া মেলেনি।
উদ্বেগ বাড়াচ্ছে ব্ল্যাক ফাঙ্গাস। মহামারী হিসেবে ঘোষণা দেশের ১০টি রাজ্যের।
ব্ল্যাক ফাঙ্গাসের সংক্রমণ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি লিখলেন কংগ্রেস সভানেত্রী সনিয়া গাঁধী। তিনি লিখেছেন, ব্ল্যাক ফাঙ্গাসের ওষুধ অ্যাম্ফোটিরিসিন-বি বাজারে মিলছে না। আয়ুষ্মান ভারত সহ বিভিন্ন বিমায় এর চিকিৎসাও হচ্ছে না। দ্রুত ব্যবস্থা নিক মোদি সরকার।
রাজ্যে বাড়ছে ব্ল্যাক ফাঙ্গাস সংক্রমণ। এই পরিস্থিতিতে নতুন গাইডলাইন জারি করল স্বাস্থ্য দফতর। গাইডলাইনে উল্লেখ, ব্ল্যাক ফাঙ্গাসের সংক্রমণ এড়াতে মাস্কের সঠিক ব্যবহার জরুরি। বিশেষ করে ধুলোবালিময় এলাকা বা নির্মাণস্থলে গেলে বিশেষভাবে সতর্ক থাকতে হবে। বাগানে বা মাটি নিয়ে কাজ করলে, জুতো, লম্বা ঝুলের ট্রাউজার, ফুল স্লিভ শার্ট এবং গ্লাভস পরা জরুরি। সাধারণ স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। স্ক্রাবার দিয়ে গা ঘষে স্নান করা জরুরি। কোভিড-পরবর্তী ও ডায়াবেটিক রোগীদের ক্ষেত্রে ব্লাডে গ্লুকোজের মাত্রায় নজর রাখতে হবে। স্টেরয়েড, অ্যান্টিবায়োটিক ও অ্যান্টিফাঙ্গাল ওষুধ ব্যবহার সতর্কতা জরুরি। এর পাশাপাশি, স্বাস্থ্য দফতরের নতুন গাইডলাইনে বলা হয়েছে, ব্ল্যাক ফাঙ্গাসের চিকিত্সায় প্রতিটি হাসপাতালকে রেডিওডায়গনোসিস, ইন্টারনাল মেডিসিন, ইনফেকশন ডিজিজ, ইএনটি, নিউরোলজিস্ট, অপথ্যালমোলজিস্ট, ডেন্টাল সার্জন, ম্যাক্সিলোফেসিয়াল অথবা প্লাস্টিক সার্জন এবং এন্ডোক্রিনোলজিস্টদের নিয়ে মেডিক্যাল বোর্ড তৈরি করতে হবে।
পুরসভার জঞ্জাল ফেলার গাড়িতে ব্যবহৃত পিপিই কিট-সহ লেপ, তোশক পড়ে থাকায় আতঙ্ক। আজ সকালে এই ছবি দেখা যায় শান্তিপুর পুরসভার ১২ নম্বর ওয়ার্ডে। স্থানীয়দের আশঙ্কা, পুরসভার জঞ্জাল ফেলার গাড়িতে পড়ে রয়েছে থাকা ব্যবহৃত পিপিই কিট, লেপ, তোশক কোনও করোনা রোগীর। সংক্রমণ ছড়ানোর আশঙ্কায় বাড়ে উদ্বেগ। এরপর সকাল ১১টা নাগাদ পুরসভার কর্মীরা এসে জঞ্জালের গাড়িটি ঢেকে দেন। শান্তিপুর পুরসভার প্রশাসকমণ্ডলীর তরফে জানানো হয়েছে, প্রশাসক তথা প্রাক্তন বিধায়ক অজয় দে-র মৃত্যুতে আজ পুরসভা বন্ধ। সেই কারণে ব্যবস্থা নিতে দেরি হয়েছে।
সরকারি নির্দেশকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে প্রতিদিনই নির্দিষ্ট সময়ের পরে খোলা থাকছে দুর্গাপুরের বেনাচিতি বাজার। জেলা প্রশাসনের আধিকারিকদের নিয়ে শনিবার সকালে অভিযান চালায় পুলিশ। ভিড় ঠেকাতে সবজি বাজার ফাঁকা মাঠে সরানোর নির্দেশ। ভিড় নিয়ন্ত্রণে উদ্যোগী না হলে ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে সতর্ক করল পুলিশ।
পুরসভার জঞ্জাল ফেলার গাড়িতে ব্যবহৃত পিপিই কিট-সহ লেপ, তোশক পড়ে থাকায় আতঙ্ক। আজ সকালে এই ছবি দেখা যায় শান্তিপুর পুরসভার ১২ নম্বর ওয়ার্ডে। স্থানীয়দের আশঙ্কা, পুরসভার জঞ্জাল ফেলার গাড়িতে পড়ে রয়েছে থাকা ব্যবহৃত পিপিই কিট, লেপ, তোশক কোনও করোনা রোগীর। সংক্রমণ ছড়ানোর আশঙ্কায় বাড়ে উদ্বেগ। এরপর সকাল ১১টা নাগাদ পুরসভার কর্মীরা এসে জঞ্জালের গাড়িটি ঢেকে দেন। শান্তিপুর পুরসভার প্রশাসকমণ্ডলীর তরফে জানানো হয়েছে, প্রশাসক তথা প্রাক্তন বিধায়ক অজয় দে-র মৃত্যুতে আজ পুরসভা বন্ধ। সেই কারণে ব্যবস্থা নিতে দেরি হয়েছে।
অষ্টম রাজ্য হিসেবে ব্ল্যাক ফাঙ্গাসকে মহামারী হিসেবে ঘোষণা করল মধ্যপ্রদেশ। রোগের ওষুধ অ্যাম্ফোটিরিসিন-বি বাজারে মিলছে না, ব্যবস্থা নিক মোদি সরকার, প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি সনিয়ার।
স্বাস্থ্য ভবন সূত্রে খবর, এসএসকেএম ও ক্যালকাটা স্কুল অফ ট্রপিক্যাল মেডিসিন, এই দুটির মধ্যে যে কোনও একটি হাসপাতালকে মিউকরমাইকোসিসের চিকিত্সায় উত্কর্ষ কেন্দ্র গড়ে তোলার কথা ভাবা হচ্ছে। ভবিষ্যতে সেখানেই হবে মিউকরমাইকোসিসের চিকিত্সা।
করোনায় মৃত্যু সন্দেহে এগিয়ে এলেন না প্রতিবেশীরা। বাড়িতেই ১২ ঘণ্টা পড়ে থাকল অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষিকার মৃতদেহ। বালুরঘাটে পুলিশ ও তৃণমূল কর্মীদের তৎপরতায় উদ্ধার হল মৃতদেহ।
ব্ল্যাক ফাঙ্গাস মোকাবিলায় ২০ সদস্যের বিশেষজ্ঞ-পরামর্শদাতা কমিটি গঠন করল রাজ্য সরকার। এই কমিটি রাজ্যে মিউকরমাইকোসিস পরিস্থিতি ও তার চিকিত্সা সংক্রান্ত বিষয় তদারকি করবে।
মাস্ক ঠিকমতো না পরায় ফের বিধায়কের ধমকের মুখে পড়লেন চুঁচুড়ার একাধিক ব্যবসায়ী। নিয়মভঙ্গকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার হুঁশিয়ারি দেন বিধায়ক। এদিকে নির্ধারিত সময়ের পরও দোকান খোলা রাখায় শ্রীরামপুর থেকে গ্রেফতার করা হয় ছ’জনকে
ভুয়ো করোনা রিপোর্ট তৈরির চক্রের ২ পাণ্ডাকে গ্রেফতার করল চন্দননগর কমিশনারেটের পুলিশ। ধৃতদের মধ্যে একজন হাওড়া পুরসভার স্বাস্থ্য বিভাগের অস্থায়ী কর্মী।
ব্যারাকপুর পুরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ডে অনুষ্ঠান বাড়িতে তৈরি হল অক্সিজেন পার্লার। ৩ বেডের এই অক্সিজেন পার্লারে চিকিত্সক ও নার্স থাকায় মিলবে চিকিত্সাও। গতকাল এর উদ্বোধন করেন ব্যারাকপুরের তৃণমূল বিধায়ক রাজ চক্রবর্তী।
রাজ্যে বাড়ছে ব্ল্যাক ফাঙ্গাস সংক্রমণ। এই পরিস্থিতিতে নতুন গাইডলাইন জারি করল স্বাস্থ্য দফতর। গাইডলাইনে উল্লেখ, ব্ল্যাক ফাঙ্গাসের সংক্রমণ এড়াতে মাস্কের সঠিক ব্যবহার জরুরি। বিশেষ করে ধুলোবালিময় এলাকা বা নির্মাণস্থলে গেলে বিশেষভাবে সতর্ক থাকতে হবে। বাগানে বা মাটি নিয়ে কাজ করলে, জুতো, লম্বা ঝুলের ট্রাউজার, ফুল স্লিভ শার্ট এবং গ্লাভস পরা জরুরি। সাধারণ স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। কোভিড-পরবর্তী ও ডায়াবেটিক রোগীদের ক্ষেত্রে ব্লাডে গ্লুকোজের মাত্রায় নজর রাখতে হবে। স্টেরয়েড, অ্যান্টিবায়োটিক ও অ্যান্টিফাঙ্গাল ওষুধ ব্যবহার সতর্কতা জরুরি।
করোনাকালে সুখবর। মধ্যমগ্রাম পুরসভার উদ্যোগে চালু হল ৪০ বেডের সেফ হোম। থাকছে অক্সিজেনের ব্যবস্থা। গতকাল এর উদ্বোধন করেন খাদ্যমন্ত্রী তথা মধ্যমগ্রামের বিধায়ক রথীন ঘোষ। গতবছর এখানে চালু হয় সেফ হোম। করোনার প্রকোপ কিছুটা কমায় সেটি বন্ধ করে দেওয়া হয়। ফের সংক্রমণ বাড়ায় আবার নতুন করে চালু হল মধ্যমগ্রামের এই সেফ হোম।
করোনা পরিস্থিতিতে আর্ত মানুষের সাহায্যে এগিয়ে এল বেলুড়ের রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশন। করোনা পরিস্থিতি ও কার্যত লকডাউনের কারণে যাঁরা কাজ হারিয়েছেন, তাঁদের হাতে বেলুড় মঠ চ্যারিটেবল ডিসপেনসরি থেকে খাদ্যসামগ্রী তুলে দেওয়া হয়। কর্তৃপক্ষের দাবি, এই কর্মসূচি চলবে আগামী ৭ থেকে ১০ দিন।
ব্ল্যাক ফাঙ্গাসে ফের কলকাতায় মৃত্যু হল এক রোগীর। হরিদেবপুরের বাসিন্দা ৩২ বছরের ওই মহিলা করোনা আক্রান্ত হওয়ায় ভর্তি ছিলেন শম্ভুনাথ পণ্ডিত হাসপাতালে। স্বাস্থ্য ভবন সূত্রে খবর, করোনার পাশাপাশি, তিনি মিউকরমাইকোসিসেও আক্রান্ত হন। চিকিত্সার জন্য তাঁকে ব্ল্যাক ফাঙ্গাসের ওষুধ অ্যাম্ফোটিরিসিন-বি দেওয়া হয়েছিল। শুক্রবার ভোরে মৃত্যু হয় ওই রোগীর। এনিয়ে করোনা ও ব্ল্যাক ফাঙ্গাসে আক্রান্ত হয়ে দ্বিতীয় মৃত্যুর ঘটনা ঘটল কলকাতায়। এর আগে মৃত্যু হয় শহরতলির এক বাসিন্দার।
ঘণ্টার পর ঘণ্টা লাইনে দাঁড়িয়েও মিলল না করোনার ভ্যাকসিনের প্রথম ডোজ! বদলে ফিরতে হল টোকেন নিয়ে। চূড়ান্ত হয়রানি পূর্ব মেদিনীপুরের মহিষাদলে। ভ্যাকসিন এলেই ফোন করে দেওয়া হবে, জানাল ব্লক স্বাস্থ্য দফতর।
অ্যাম্বুল্যান্স মিলছে না। তাই করোনা আক্রান্ত মাকে বাইকে চাপিয়ে হাসপাতালে নিয়ে গেলেন ছেলে! হুগলির পাণ্ডুয়ার ঘটনা। হেল্পলাইনে ফোন করে সাহায্য না পাওয়ার অভিযোগ করেছেন সংক্রমিতের ছেলে। এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন জেলা পরিষদের স্বাস্থ্য কর্মাধ্যক্ষ।
প্রেক্ষাপট
কলকাতা: একদিন বিরতির পর দেশে দৈনিক মৃত্যু ফের ৪ হাজার ছাড়িয়েছে। বাংলাতেও দৈনিক মৃত্যুতে ভয়ঙ্কর রেকর্ড। রাজ্যে করোনায় মৃতের সংখ্যা এবার ১৪ হাজার পেরিয়ে গেল।বুধবার করোনায় রাজ্যে মৃত্যু হয় ১৫৭ জনের।বৃহস্পতিবার তা বেড়ে পৌঁছেছে ১৬২-তে।শুক্রবার কিছুটা কমলেও, গত ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু হয়েছে ১৫৯ জনের।কার্যত লকডাউন শুরু হওয়ার ৬ দিন হয়ে গেলেও, বাংলায় দৈনিক সংক্রমণ এখনও বেলাগাম।
স্বাস্থ্য দফতরের হেলথ বুলেটিন অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় ২০ হাজার।এরফলে মোট আক্রান্তের সংখ্যা সোওয়া ১২ লক্ষ পেরিয়ে গেল।সংক্রমণ ও মৃত্যু নিয়ে শুরু থেকে যে দুই জেলা ছিল মাথাব্যথা, সেই কলকাতা ও উত্তর ২৪ পরগনার পরিস্থিতি আরও ভয়ঙ্কর হয়েছে।গত ২৪ ঘণ্টায় শুধু উত্তর ২৪ পরগনায় মৃত্যু হয়েছে ৪৭ জনের, সংক্রমিতের সংখ্যা ৪ হাজার ২৪০।কলকাতায় একদিনে করোনা কেড়েছে ৩৩ জনের প্রাণ, আক্রান্ত হয়েছেন ৩ হাজার ৬৮৮ জন।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -