Suvendu Rally LIVE: ‘বুয়া-ভাতিজাকে হারাতে মাঠে নেমেছি, পিসি-ভাইপোর সরকার আর ফিরবে না’,খড়দার জনসভায় শুভেন্দু
Suvendu Adhikari Rally LIVE Updates: মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন, নতুন তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র হলে আগামী ১০০ বছর রাজ্যের বিদ্যুৎ সমস্যা থাকবে না। কিন্তু তা মানতে রাজি নন দিলীপ।
আমার বাড়ির লোকেরা পদ্ম ফোটাবে।
হরিশ চ্যাটার্জি স্ট্রিটের বাড়িতে ঢুকে পদ্ম ফোটাব। সব গাড়িতে মণ্ডল মার্কা ছাপ।
কয়লা, গরু পাচার, অমিত শাহ টাইট করে দিয়েছেন। অমিতজি যা বলে গেছেন, এবার ২০০ পার। চাকরি নেই, এসএসসি, টেট পাস করেও চাকরি নেই। গোটা বাংলাটাকে একেবারে রসাতলে নিয়ে গেছে তৃণমূল। মানুষ পরিবর্তনের আরেকটা পরিবর্তন চাইছে।রাজ্যে চাকরি চাই, কেন্দ্রের কৃষক সম্মান বাংলা পায় না কেন?
সাড়ে ৯ বছর পরে মনে পড়েছে, যমের দুয়ারে সরকার। এর আগে সাড়ে ৩ কোটির স্বাস্থ্যসাথীর কার্ড। পাড়ায় পাড়ায় সমাধান, ভাঁওতাবাজির নতুন নাম।’
‘আরে নেমেছি তো ২জনকে হারাব বলে।
এখানে কাটমানি সিন্ডিকেট, বুয়া-ভাতিজাকে উপড়ে ফেলতে হবে।
‘হেস্টিংসে গাড়ি ভাঙছে, তৃণমূল করেছিলাম বলে লজ্জা করে’
তিনি বলেছেন, বিজেপির এই মিছিল, সভায় বাড়ি থেকে সবাই রাস্তায় নেমে এসেছেন।এর থেকে প্রমাণিত বিজেপির সোনার বাংলার স্বপ্নকে সমর্থন করেছে মানুষ।
শুভেন্দু বলেছেন, ‘অর্জুনের নামে ১০০টি মামলা করেছে। অর্জুনের অনেক আত্মীয়ের নামেও মামলা হয়েছে। অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ করেছে, মাথা নত করাতে পারেনি। নন্দীগ্রামে সিপিএমের চটি পরা হার্মাদ দেখেছিলাম। তৃণমূলের হার্মাদরা বিজেপির ওপর লাঠিচার্জ করেছে।অত্যাচার, অবিচারের বিরুদ্ধে লড়াই করেছি। তৃণমূল ক্ষমতা আসায় পরে অত্যাচারীদের ভাল পোস্টিং দেওয়া হয়।
৯ জানুয়ারি ২দিনের বঙ্গ সফরে আসবেন বিজেপি সভাপতি। ২দিনের সফরে বোলপুরে যেতে পারেন জেপি নাড্ডা। জানুয়ারিতেই ফের বাংলায় আসছেন অমিত শাহ।ফেব্রুয়ারিতে বাংলায় আসার কথা নরেন্দ্র মোদির।
মণীশ শুক্ল খুনের জায়গা থেকে মিছিল শুরু হবে। মিছিল যাবে খড়দা পর্যন্ত।
অভিযোগ জানাল বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ। ওসি শান্তিনিকেতনের কাছে অভিযোগ জানাল বিশ্বভারতী।
রাজ্যের মুখ্যসচিবকে বিষয়টি জানাল বিশ্বভারতী।
গ্রামে বহিরাগত দেখলে, পুলিশে খবর দিন।
ভো কাট্টা করে বিরোধীদের উড়িয়ে দিন।
২১ আমাদের গর্ব, ’২১ আমাদের পথ দেখাবে।
বহিরাগতদের ঢুকিয়ে দেবে, ভোটার তালিকায় নাম তুলুন।’
টাকা দিয়ে কয়েকটা এমএলএ কিনে নিলে, তৃণমূলকে কেনা যায় না।
বিজেপির মার্কামারাকে বিশ্বভারতীর উপাচার্য করে নিয়ে এসেছে।
কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়, যাদবপুরে আমরা এসব করি না।’
নতুন করে সোনার বাংলার স্বপ্ন দেখানোর দরকার নেই।
সোনার বাংলার স্রষ্টা রবীন্দ্রনাথই।
বিশ্বভারতীর, শান্তিনিকেতনের অপমান করা হচ্ছে।
বিশ্বভারতীতে ঘৃণ্য রাজনীতির আমদানি করা হয়েছে।
ঘৃণ্য-বিদ্বেষমূলক রাজনীতির আমদানি হয়েছে।
প্রতি সপ্তাহে একবার চাই ফাইভ স্টারের খাবার।
অথচ দেখাচ্ছে আদিবাসী বাড়ির খাবার।
আদিবাসীদের অপমান করার অধিকার নেই।
এদের দলীয় পতাকা বহন করে এজেন্সির লোকেরা’।
বোলপুর লজ থেকে জামবুনি পর্যন্ত ৪ কিলোমিটার পদযাত্রায় তৃণমূলনেত্রী। পদযাত্রায় রয়েছে ২টি ট্যাবলো। পা মিলিয়েছেন স্থানীয় সাংসদ শতাব্দী রায়।
জিতেন্দ্র তিওয়ারি-বিতর্কে এবার বাবুল সুপ্রিয়র সঙ্গে বৈঠকে বসল বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব। বাবুল সুপ্রিয়র সঙ্গে কথা বলেন কৈলাস বিজয়বর্গীয়, অরবিন্দ মেনন ও শিবপ্রসাদ। সূত্রের খবর, জিতেন্দ্র তিওয়ারিকে দলে নেওয়া প্রসঙ্গে বাবুল সুপ্রিয়র আপত্তির কারণ জানতে চাওয়া হয়। গতকাল কলকাতার একটি হোটেলে বিজেপি শীর্ষ নেতৃত্বের বৈঠক বসে। সেইসময় হোটেলে উপস্থিত ছিলেন জিতেন্দ্র তিওয়ারি। যদিও দু’ পক্ষই জানিয়েছেন, তাঁদের মধ্যে কোনও কথা হয়নি। কিন্তু বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব আজ বাবুল সুপ্রিয়কে ডেকে পাঠানোয় জিতেন্দ্র তিওয়ারিকে নিয়ে ফের তৈরি হয়েছে জল্পনা। বাবুল সুপ্রিয় জিতেন্দ্র তিওয়ারিকে নিয়ে আলোচনার কথা স্বীকার করলেও, কী কথা হয়েছে, সে প্রসঙ্গ এড়িয়ে গিয়েছেন।
অমিত শাহকে দাওয়ায় বসিয়ে মধ্যাহ্নভোজ করিয়েছিলেন তিনি। গানও শুনিয়েছিলেন। মমতার আজকের রোড শোয়ে গান গাইতে আসা বাসুদেব দাস বাউল এবিপি আনন্দকে বললেন, তাঁরা বাউল, সবাই তাঁদের কাছে সমান। অমিত শাহের মত মমতার সভাতেও তোমায় হৃদমাঝারে রাখব গানটি গাইবেন তিনি।
নন্দীগ্রামে শুভেন্দু অধিকারীর সভায় আসার পথে, বিজেপি কর্মীদের বাধা দেওয়ার অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। বিজেপি কর্মীদের অভিযোগ, ভূতার মোড়ে তাদের উপর হামলা চালায় তৃণমূল। মারধর করা হয়। ভাঙচুর করা হয় গাড়ি। এনিয়ে তৃণমূলের প্রতিক্রিয়া এখনও মেলেনি।
আজ রাজনৈতিক নয়, ধর্মীয় অনুষ্ঠানে এসেছি। রাজনৈতিক অনুষ্ঠানে আসব ৮ তারিখ। শুধু নন্দীগ্রাম থেকেই ১ লক্ষ মানুষ সেদিন আসবেন। বললেন শুভেন্দু।
দলবদলের পর আজ প্রথম নন্দীগ্রামে পা রাখবেন শুভেন্দু অধিকারী। অরাজনৈতিক কর্মসূচিতে টেঙ্গুয়া থেকে নন্দীগ্রাম বাজারের কাছে জানকীনাথ মন্দির পর্যন্ত পদযাত্রা করবেন নন্দীগ্রামের প্রাক্তন বিধায়ক। মন্দিরের পুজোয় তাঁর যোগ দেওয়ার কথা রয়েছে। বিধায়ক পদ থেকে ইস্তফা ও দল ছাড়ার পর, নন্দীগ্রামের মাটিতে প্রথমবার পা রেখে শুভেন্দু অধিকারী কোনও বার্তা দেন কিনা, তার দিকেই তাকিয়ে রাজনৈতিক মহল।
বর্ধমান শহরে বঙ্গধ্বনির মঞ্চ থেকেই দলের বিরোধী গোষ্ঠীকে তোপ দাগলেন জেলা তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক খোকন দাস। গতকাল কার্জন গেটের সভায় প্রাক্তন মন্ত্রী তথা বর্ধমান দক্ষিণের তৃণমুল বিধায়ক রবিরঞ্জন চট্টোপাধ্যায়ের উপস্থিতিতে তিনি বলেন, দলের একাংশ ভাবছে আমাকে তাড়ালে, বর্ধমান শহরে তোলাবাজি করা যাবে। পাশাপাশি, নিজেকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সৈনিক বলেও দাবি করেন তিনি। এর আগে সিপিএমের বহিষ্কৃত নেতা আইনুল হক বিজেপি ছেড়ে তৃণমূলে যোগ দেওয়ায় ক্ষোভপ্রকাশ করেন তৃণমূলের এই নেতা। এমনকি দল ছাড়াও ইঙ্গিত দিন তিনি। বিদ্রোহী নেতাকে নিয়ে তৃণমূল বিধায়কের গলায় ছিল প্রশংসার সুর। অন্যদিকে, পূর্ব বর্ধমান জেলা পরিষদের সহ সভাধিপতি তথা রাজ্য তৃণমূলের মুখপাত্র দেবু টুডু জানিয়েছেন, আলোচনার মাধ্যমে বিষয়টি মিটিয়ে নেওয়া হবে।
আজ বোলপুরে পদযাত্রা করবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। দুপুর দেড়টায় পদযাত্রা শুরু হবে বোলপুর লজ মোড় থেকে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের রোড শোয়ে থাকছে দুটি ট্যাবলো। সেখানে ইন্দ্রনীল সেনের নেতৃত্বে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান করবেন লোক শিল্পীরা। বীরভূম সফরে এসে যাঁর বাড়িতে মধ্যাহ্নভোজ সারেন অমিত শাহ, সেই বাসুদেব দাস বাউল আজ মুখ্যমন্ত্রীর রোড শোয়ে গান গাইবেন। বোলপুর লজ মোড় থেকে চৌরাস্তা ধরে ৪ কিলোমিটার পথ পেরিয়ে জামবুনিতে শেষ হবে মুখ্যমন্ত্রীর পদযাত্রা। সেখানে রবীন্দ্র মূর্তিতে মাল্যদান করবেন তিনি। এরপর সেখানেই পথসভা করবেন মুখ্যমন্ত্রী। যাত্রাপথে তৈরি হয়েছে একাধিক তোরণ, সেগুলি বেলুন দিয়ে সাজানো হয়েছে। গোটা এলাকা ছেয়ে গিয়েছে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও অনুব্রত মণ্ডলের কাটআউটে।
বিজেপি কর্মীদের কান কেটে নেওয়ার হুমকি দিলেন উত্তরবঙ্গ উন্নয়নমন্ত্রী। গতকাল কোচবিহারের তুফানগঞ্জে নিহত তৃণমূল কর্মী খালেদ মিঞার স্মরণ সভায় যোগ দেন রবীন্দ্রনাথ ঘোষ। সেখানেই তিনি বলেন, বিজেপি আক্রমণ করলে, লাঠি নিয়ে মোকাবিলা করবেন এবং কাটারি দিয়ে কান কেটে নেবেন। মন্ত্রীর মন্তব্য নিয়ে তৈরি হয়েছে বিতর্ক। বিজেপির দাবি, ভোটের আগে এলাকায় উত্তেজনা ছড়াতে এভাবে হুমকি দিচ্ছেন মন্ত্রী। মানুষ ভোটবাক্সে এর জবাব দেবে।
বোলপুরে মমতার রোড শো-এর জন্য অন্য জেলা থেকে লোক আনার হুমকি দেওয়া হচ্ছে। ভিডিও বার্তায় এমনই অভিযোগ করলেন বিজেপির কেন্দ্রীয় সম্পাদক ও প্রাক্তন সাংসদ অনুপম হাজরা। তাঁর অভিযোগ, কেতুগ্রাম, আউসগ্রাম সহ জেলার বাইরে থেকে লোক এনে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের রোড শোয়ে হাজির করার জন্য হুমকি দিচ্ছেন তৃণমূলের জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল। অভিযোগ উড়িয়ে তৃণমূলের দাবি, শুধুমাত্র বোলপুর মহকুমার বাসিন্দারাই মুখ্যমন্ত্রীর রোড শোয়ে থাকবেন।
সৌরভ গঙ্গোপাধ্য়ায়ের সঙ্গে গতকাল অমিত শাহের দেখা হয়েছে, এ ব্যাপারে যে জল্পনা শুরু হয়েছে, তা নিয়ে দিলীপ বলেন, আমার জানা নেই দেখা হয়েছে কিনা। তবে সৌরভ গিয়েছিলেন, অরুণ জেটলির মূর্তি উদ্বোধন ছিল দেখা হতেও পারে। এটা রাজনৈতিক ব্যাপার না।
গতকাল যে পাঁচতারা হোটেলে শান্তনু ঠাকুর এর সঙ্গে বৈঠক ছিল দিলীপ ঘোষের সেখানে সেই সময় উপস্থিত ছিলেন আসানসোলের প্রাক্তন মেয়র জিতেন্দ্র তিওয়ারি, তাদের সঙ্গে দেখা বা কথা হয়েছে কিনা এ প্রসঙ্গে দিলীপ ঘোষ বলেন,
আমার থেকে অনেকে জানতে চেয়েছিলাম দেখা হয়েছিল কিনা? আমি জানিনা উনি এসেছিলেন কিনা। আমার সঙ্গে দেখা হয়নি কথা হয়নি।
প্রেক্ষাপট
কলকাতা: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পশ্চিমবঙ্গকে নিজের জমিদারি বলে মনে করছেন। কাকে কী দেবেন, নিজে ঠিক করছেন, জমি-বাড়ি জায়গা ইচ্ছেমত দিয়ে দিচ্ছেন, আবার ফেরত নিয়েও নিচ্ছেন। হরিশ চ্যাটার্জি স্ট্রিট পুরো দখল হয়ে ব্যানার্জি স্ট্রিট হয়ে গেছে। বিশ্বভারতীর কাছ থেকে রাস্তা ফেরত নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ঘোষণা প্রসঙ্গে কটাক্ষ করলেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ।
বিশ্বভারতীর জমি ইস্যুতে মুখ্যমন্ত্রী পাশে দাঁড়ানোয় তাঁকে চিঠি লিখে ধন্যবাদ জানিয়েছেন অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য সেন। এ প্রসঙ্গে জানতে চাওয়া হলে দিলীপ বলেন, জানি না কে তাঁর পাশে দাঁড়িয়েছেন। এখন রাজনৈতিক বাধ্যবাধকতা আছে, তাই একে অন্যের পাশে দাঁড়িয়ে বাঁচার চেষ্টা করছে। যারা পশ্চিমবঙ্গের জন্য কিছু করেনি, তারা যখন ধীরে ধীরে ব্রাত্য হয়ে যাচ্ছে, তখন অন্য রকম ইস্যু তৈরি করে মানুষের কাছে আসার চেষ্টা করা হচ্ছে।
বিভিন্ন বিজেপি শাসিত রাজ্য ধর্মান্তর বিরোধী আইন এনে মুসলিম যুবকদের হেনস্থা করছে বলে অভিযোগ উঠেছে। অমর্ত্য সেন দাবি করেছেন, ধর্মান্তর বিরোধী আইন অসাংবিধানিক। তার জবাব দিয়ে দিলীপ বলেন, অমর্ত্য সেন তিন তিনবার তিন ধর্মে বিয়ে করেছেন। তাঁর কোনও নৈতিক অধিকার নেই এ ব্যাপারে কথা বলার। তিনি দেশ ছেড়ে পালিয়েছেন। দুর্ভিক্ষে নেই, আমফানে নেই, তাঁর কাছ থেকে এ ধরনের নৈতিক কথা কেউ শুনতে চায় না।
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন, নতুন তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র হলে আগামী ১০০ বছর রাজ্যের বিদ্যুৎ সমস্যা থাকবে না। কিন্তু তা মানতে রাজি নন দিলীপ। তাঁর কথায়, মুখ্যমন্ত্রী মিথ্যে প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন। বিধানসভা ভোটের আর মাত্র চার মাস বাকি আছে। তিনি আগে নিজের সরকারের কথা ভাবুন, তারপর না হয় অন্য বিষয়ে কথা বলবেন।
কেন্দ্রে ডেপুটেশনে চাওয়া আইপিএসদের মধ্যে দুজনের বদলি বিষয়ে দিলীপ বলেন, এটা কেন্দ্র এবং রাজ্যের প্রশাসনিক বিষয়। তবে কেন্দ্র যখন চাইছে তখন আইপিএসদের কেন্দ্রের পোস্টিং দিতেই হবে, আজ হোক কাল হোক যেতেই হবে।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -