বারাণসীর কমিশনার ও কাশী বিদ্বৎ পরিষদ সিদ্ধান্ত নিয়েছে, মঙ্গল আরতি থেকে বেলা ১১টার মধ্যাহ্ন ভোগের সময় পর্যন্ত ভক্তরা কাশী বিশ্বনাথ মন্দিরের শিবলিঙ্গ দর্শন ও স্পর্শ করতে পারবেন। তবে ধুতি-কুর্তা ও শাড়ি পরলেই শুধু স্পর্শের অধিকার মিলবে, বাকিরা হবেন শুধু দর্শনের অধিকারী।
কাশী বিশ্বনাথের বর্তমান মন্দির নির্মাণ করেন মহারানি অহল্যা বাঈ, ১৭৮০ সালে। মহারাজা রণজিৎ সিংহ ১৮৫৩ সালে ১০০০ কেজি খাঁটি সোনা দিয়ে মন্দিরের শিখর মুড়ে দেন। ভগবান শিবের রাজধানী বলা হয় কাশীকে।