দ্বিতীয় দফায় হোয়াইট হাউসে ঢোকার পর থেকেই নিজেকে শান্তির দূত, শান্তির প্রচারক হিসাবে মেলে ধরার চেষ্টা করছেন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। একাধিক দেশের মধ্যে সংঘাত থামাতে নিজেকে মধ্যস্থতাকারী হিসাবে জড়িয়ে নিয়েছেন। মুখে নোবেল শান্তি পুরস্কারের পিছনে তিনি ছুটছেন না বলে দাবি করলেও, নোবেল শান্তি পুরস্কার ঘোষণার কয়েক ঘণ্টা আগে, ট্রাম্প প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার নোবেল প্রাপ্তির তীব্র সমালোচনা করেছেন। "আটটি যুদ্ধের অবসান" ঘটানোর কথা প্রচার করেছেন। এই আবহে নোবেল শান্তি পুরস্কার ২০২৫ প্রাপক হিসাবে ভেনেজুয়েলার বিরোধী নেত্রী মারিয়া কোরিনা মাচাদোকে বেছে নিয়েছে নোবেল কমিটি। তারপরেই বিবৃতি জারি করল ওভাল অফিস। তাদের বক্তব্য, মাচাদোকে এই পুরস্কার প্রদানের মাধ্যমে নোবেল কমিটি শান্তির চেয়ে রাজনীতিকে বেশি গুরুত্ব দিয়েছে।

Continues below advertisement

গণতান্ত্রিক অধিকারের দাবিতে লড়াইয়ের জন্য ভেনেজুয়েলার 'আয়রন লেডি' হিসাবে পরিচিত মাচাদো। টাইম ম্যাগাজিনের 'The 100 Most Influential People of 2025'-এর তালিকাতেও উঠেছে তাঁর নাম। এহেন মাচাদোকেই নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য বেছে নিয়েছে নোবলে কমিটি। তারপর এক্স হ্যান্ডেলে হোয়াইট হাউসের মুখপাত্র স্টিভেন চিয়াং লেখেন, "প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প শান্তি চুক্তি, যুদ্ধের অবসান এবং জীবন বাঁচানো অব্যাহত রাখবেন। তাঁর মধ্যে একজন মানবতাবাদী হৃদয় রয়েছে এবং তাঁর মতো আর কেউ থাকবে না যে তাঁর ইচ্ছাশক্তির জোরে পাহাড় সরাতে পারবেন।"

 

Continues below advertisement