ঘানির এই বিবৃতি আফগান প্রেসিডেন্টের সরকারি ওয়েবসাইটে পোস্ত ভাষায় পোস্ট করা হয়েছে। তিনি বলেছেন, পাকিস্তান সহ অন্যান্য আঞ্চলিক দেশগুলিকে আর্থিক সহযোগিতার ক্ষেত্রে বাধার সৃষ্টি করেছে, এমন সমস্ত টেকনিক্যাল সমস্যা দূর করতে হবে। কিন্তু ইসলামাবাদ ফলের মরশুমে সাধারণত ট্রানজিট রুটগুলি বন্ধ করে দেয়। এতে, আফগান ব্যবসায়ীদের প্রচুর ক্ষতি হচ্ছে বলেও ঘানি মন্তব্য করেছেন।
ঘানি বলেছেন, আফগানিস্তানের কাছে আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের অনেক বিকল্প রয়েছে। ফল রফতানির জন্য আফগান ব্যবসায়ীদের আর্থিক শুল্ক সংক্রান্ত সুবিধা দিতে রাজি হয়েছে ভারত।
সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, আফগান আধিকারিকরা বলেছেন, ওয়াঘা দিয়ে ভারতের সীমান্ত শহর আটারিতে পণ্য পৌঁছে দিতে আফগানিস্তান দীর্ঘদিন ধরেই পাকিস্তানের স্থলপথগুলি ব্যবহার করতে দেওয়ার দাবি জানাচ্ছে। কিন্তু পাকিস্তান এ ধরনের অনুমতি দিতে একেবারেই আগ্রহী নয়।
আফগান সূত্রের খবর, আফগানিস্তানে পণ্য, বিশেষ করে, তাজা ফল ওয়াঘায় আটকে যায়। সেগুলি সরাসরি আটারিতে নিয়ে যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হয় না। ওয়াঘায় ওই পণ্য গাড়ি থেকে নামিয়ে অন্য গাড়িতে তুলে আটারিতে নিয়ে যেতে হয়। ফলে পরিবহণ খরচ বাড়ার পাশাপাশি বহু ফল নষ্টও হয়ে যায়।
.