এয়ার ইন্ডিয়ার এক উচ্চপদস্থ আধিকারিক বলেছেন, ‘৪৫ মিনিট থেকে এক ঘণ্টা পর্যন্ত কীভাবে বিমানটির সঙ্গে এটিসি-র সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গিয়েছিল, সে বিষয়ে আমাদের নিরাপত্তা বিভাগের প্রধান তদন্ত শুরু করেছেন। যে সময় সংযোগ বিচ্ছিন্ন ছিল, সেই সময় বিমানের গতি থাকার কথা ছিল ঘণ্টায় ৬০০ থেকে ৮০০ কিমি। ইউরোপের অন্তত দুটি দেশ পেরিয়ে যাওয়া উচিত ছিল। তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত সংশ্লিষ্ট বিমানের চালককে কাজে যোগ দিতে দেওয়া হবে না।’
এয়ার ইন্ডিয়া সূত্রে বলা হয়েছে, এটিসি-র সঙ্গে বিমানটির সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়ার তিনটি সম্ভাব্য কারণ থাকতে পারে। প্রথমত, ইউরোপের আকাশে ওড়ার সময় ঘন ঘন ফ্রিকোয়েন্সি বদল করতে হয়। পাইলট হয়তো ফ্রিকোয়েন্সি ভুল করেছিলেন। দ্বিতীয়ত, পাইলটের হেডসেটের ভল্যুম হয়তো অত্যন্ত ক্ষীণ ছিল। ফলে তিনি এটিসি আধিকারিকদের কথা শুনতে পাননি। তৃতীয় যে সম্ভাবনার কথা উঠে আসছে, পাইলট হয়তো ঘুমিয়ে পড়েছিলেন। এই তিনটি সম্ভাবনার কথা মাথায় রেখেই শুরু হয়েছে তদন্ত।