বাংলাদেশ বন দফতরের চিফ কনসারভেটর মহম্মদ ইউনুস জানিয়েছেন, ৩ ভারতীয়র একটি বিশেষজ্ঞ দল এবং বাংলাদেশ বন দফতরের আধিকারিক ও বিশেষজ্ঞরা উত্তর জামালপুরের সরিষাবাড়ির ওই জায়গায় পৌঁছে গিয়েছেন। যৌথভাবে অপারেশন চালাচ্ছে তাঁরা। তিনি আরও জানিয়েছেন, ওই যৌথ দলে রয়েছেন পশু চিকিতসকও। সঙ্গে রয়েছে ঘুমের ওষুধ সহ সমস্ত প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র।
বাংলাদেশ বনবিভাগের প্রধান বলেন, যদি হাতিটিকে ভারতে ফিরিয়ে নিয়ে যাওয়া সম্ভব হয়, তবে তাই করা হবে, নয়তো বাংলাদেশেই রেখে দেওয়া হবে। প্রসঙ্গত, এবারই প্রথম নয়, এর আগেও দুবার ২০০৪ ও ২০১৩ সালে দুটি হাতি বাংলাদেশে আটকে পড়ে। তারমধ্যে একটিকে ফিরিয়ে নেওয়া সম্ভব হলেও অপরটিকে বাঁচানো যায়নি।
আলি জানিয়েছেন, ৪ টন ওজনের হাতিটির মধ্যে কিছু অস্বাভাবিক আচরণ দেখা যাচ্ছে। দুর্বল হাতিটিকে খড়, আখগাছ, কলাগাছ খেতে দেওয়া হচ্ছে। কয়েক সপ্তাহ ধরে সেটিকে জলাভূমিতে ঘুরে বেড়াতে দেখা যায়।