ডোকলাম অচলাবস্থার পর এই প্রথম বৈঠকে বসলেন দুই রাষ্ট্রুপ্রধান। আলোচনায় স্থির হয়েছে, সীমান্তে শান্তি বজায় রাখা হবে। যদি দুদেশের মধ্যে ফের কোনও মতভেদ হয়, তবে দেখা হবে, তা থেকে যেন বিবাদ সৃষ্টি না হয়।
তবে সন্ত্রাসবাদ নিয়ে এই বৈঠকে কোনও আলোচনা হয়নি।
বৈঠকের শুরুতে নরেন্দ্র মোদী সফলভাবে ব্রিকস বৈঠক আয়োজনের জন্য জিনপিংয়ে ধন্যবাদ জানান। বলেন, এশিয়ার দুই বৃহৎ রাষ্ট্র ভারত ও চিনের শান্তি ও স্থিতাবস্থার স্বার্থে একসঙ্গে কাজ করা উচিত। জবাবে চিনা প্রেসিডেন্ট বলেন, ভারত ও চিন প্রতিবেশী দেশ। দুদেশই উন্নয়নশীল, বিকাশের পথে হাঁটছে। তিনি চান, ভারত-চিন সম্পর্ক সঠিক পথ ধরে এগোক, দুদেশের সম্পর্ক হোক স্বাস্থ্যকর ও স্থিতিশীল। পঞ্চশীল চুক্তির ৫টি নীতি মেনে ভারতের সঙ্গে সুসম্পর্ক বাড়ানোর আগ্রহ দেখিয়েছেন তিনি।
ভারতের হয়ে প্রধানমন্ত্রী ছাড়াও বৈঠকে ছিলেন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভাল ও বিদেশ সচিব এস জয়শঙ্কর। বৈঠক চলে আধঘণ্টার মত। এরপরই এখান থেকে ভারতীয় দলটির মায়ানমার রওনা দেওয়ার কথা।