রাশিয়ার সেন্ট পিটার্সবার্গে আন্তর্জাতিক অর্থনৈতিক সম্মেলনে মোদী বলেছেন, ‘এটা সত্যি যে চিনের সঙ্গে আমাদের সীমান্ত বিরোধ আছে। কিন্তু গত ৪০ বছরে সীমান্ত বিরোধের জন্য একটিও গুলি চলেনি। বাণিজ্য ও বিনিয়োগের ক্ষেত্রে সহযোগিতা বাড়ানো উচিত ভারত ও চিনের।’
মোদীর এই মন্তব্যকে সমর্থন করে হুয়া বলেছেন, দু দেশের বৈঠকে সবসময়ই সীমান্ত বিরোধের উপর গুরুত্ব দেওয়া হয়। দু দেশই এ বিষয়ে একে অপরের স্বার্থরক্ষা করার কথা বলে আসছে। ১৯ বার সীমান্ত বিরোধ নিয়ে দু দেশের বৈঠক হয়েছে। সীমান্তে শান্তি ও স্থিতাবস্থা বজায় রাখার জন্য দু দেশই জরুরি পদক্ষেপ করেছে।
চিনের বাধায় এনএসজি-র সদস্য হতে পারেনি ভারত। জইস-ই-মহম্মদ প্রধান মাসুদ আজহারকে রাষ্ট্রপুঞ্জে জঙ্গি হিসেবে ঘোষণার উদ্যোগেও বাধা দিয়েছে চিন। ভারত আবার চিন-পাকিস্তান অর্থনৈতিক করিডর নিয়ে আপত্তি জানিয়েছে। ফলে দু দেশের সম্পর্ক জটিলতর হয়েছে। তবে মোদীর মন্তব্যে ভারত-চিন সম্পর্কের জটিলতা কিছুটা কাটার সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে।