কলকাতা: পুজোয় (Durga Pujo) যখন মেতে উঠেছে সারা বাংলা, তখন টিভির পর্দায় চোখ রেখেই অনেকে পুজো অনুভব করছেন। কখনও বয়সগত কারণে, কখনও সময়ের অভাবে এশহরেরও অনেকেই সেভাবে প্যান্ডেল হপিংয়ের স্বাদ নিতে টিভির পর্দায় চোখ রাখেন। কিন্তু যাদের সময়, বয়স দুইই আছে, শুধু ইচ্ছে করলেও যেকোনও সময় শহরের দুর্গাউৎসবে সামিল হওয়ার সুযোগ কম, সেই সব প্রবাসী বাঙালিরা অবশ্যই আবেগে-উচ্ছ্বাসে ভাসছেন, পুজো একটা দিন বিদেশ বিঁভুইয়ে। তবে দেশের থেকে দূরে থাকলে যে টানা আরও বাড়ে, সময়ও বার করে নেয় সবাই, তা প্রকৃতই সত্যি। ব্রিটেন থেকে আমেরিকা এই মুহূর্তে মহানবমীতে সেই কথাই বলছে।
বাড়ি থেকে অনেক দূরে৷ প্রবাসে৷ তবু শরৎ আসলেই মন আনচান। রীতি-নীতি-উপাচার মেনে বিদেশে মাতৃ আরাধনা৷ বছরভর অপেক্ষার পর কয়েকটা দিন উত্সবের আনন্দ৷ ব্রিটেন থেকে আমেরিকা, সর্বত্র একই ছবি। গত ২ বছরের করোনা-আতঙ্ক কাটিয়ে এবার টেমসের পাড়ে ক্যামডেনের দুর্গাপুজো। পুজোর বয়স ৫৯। পরিবেশ দূষণ রুখতে এবারই প্রথম গ্রিন পুজোর ভাবনা। অঞ্জলি দেওয়ার পাশাপাশি একসঙ্গে খাওয়াদাওয়া, হই-হুল্লোড়। পুজোর ৪টে দিন কার্যত, এক ছাতার তলায় চলে আসেন লন্ডনের প্রবাসী বাঙালিদের একটা বড় অংশ। সাগরপারে বিলেত না একটুকরো বাংলা বোঝার উপায় নেই। ব্রিটেনের ব্রিস্টলেও চলছে মাতৃ আরাধনা। সুদূর আমেরিকাতেও চলছে উমার আরাধনা। সান ফ্রান্সিসকোয় আগমনী দুর্গাপুজো কমিটির উদ্যোগে শারদোত্সবে মেতেছেন প্রবাসী বাঙালিরা। এবার ৬ বছরে পা দিল সান ফ্রান্সিসকো বে-র এই পুজো।
আরও পড়ুন, পোস্তর বড়া দিয়ে গরম ভাত, মহানবমীতে বাগবাজার সর্বজনীনের মেনুতে আরও কী কী ?
বিস্তারিত আসছে...