যদিও কাবুলে ক্ষমতাসীন শাসকদের নিশানা করা বন্ধ রাখেনি তালিবান। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বিদেশি দখলদার, তাদের লেজুড়দের বিরুদ্ধে সক্রিয় লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে তালিবান।
জনবিস্ফোরণের পাশাপাশি বায়ু দূষণে হাঁসফাঁস অবস্থা কাবুল সহ গোটা আফগানিস্তানের। সবুজ হারিয়ে যাচ্ছে, পার্ক-উদ্যানের সংখ্যা হাতে গোনা। প্রতি বছর বায়ু দূষণের জেরে নানা অসুখ-বিসুখে মারা যায় অন্তত ৪ হাজার মানুষ, জানিয়েছেন সে দেশের সরকারি স্বাস্থ্যমন্ত্রকের লোকজনই।
তবে তা সত্ত্বেও তালিবান নেতার গাছ লাগানোর পরামর্শকে নিজেদের 'কুকর্ম, অপরাধ থেকে নজর ঘোরানো, মানুষকে ধোঁকা দেওয়ার চেষ্টা' বলেই মনে করছেন অনেকে। আফগান প্রেসিডেন্ট আসরফ গনির উপ মুখপাত্র শাহ হুসেন মুরতাজওইয়ের স্পষ্ট অভিমত, জন্মলগ্ন থেকেই গুলিগোলা, সংঘর্ষ রক্তপাত, ধ্বংস ছাড়া আর কিছুই জানে না ওরা। বৃক্ষরোপন, পরিবেশ রক্ষার ভাবনা ওদের মাথায় আসবে কী করে!
ওয়াহিদ মুজদা নামে জনৈক রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকের মত, ভোল বদলাতে চাইছে তালিবান। মানুষকে বিশ্বাস করাতে চাইছে, নিজেদের দখলে থাকা এলাকায় গঠনমূলক ভূমিকা পালন করবে।