টেক্সাস বিশ্ববিদ্যালয়ের এম ডি অ্যান্ডারসন ক্যান্সার সেন্টারের ইমিউনোলজিস্ট অ্যালিসন জানিয়েছেন, ‘এই স্বীকৃতি পেয়ে আমি সম্মানিত। আমার গবেষণা যে এই দিকে অগ্রসর হবে, সেটা আমি স্বপ্নেও ভাবতে পারিনি।’
কিয়োটো বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমিউনোলজিস্ট হনজো জানিয়েছেন, ‘আরও ক্যান্সার আক্রান্তকে বাঁচানোর জন্য আমি গবেষণা চালিয়ে যেতে চাই। একদিন গলফ ক্লাবে এক ব্যক্তি আমাকে বলেন, আমার চিকিৎসার ফলে তাঁর ফুসফুসের ক্যান্সার সেরে গিয়েছে। তিনি আবার গলফ খেলতে পারছেন। এ কথা শোনার চেয়ে আনন্দের আর কিছু হতে পারে না। এরপর এই পুরস্কার পেয়ে নিজেকে ভাগ্যবান মনে হচ্ছে।’