জাপানের সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর, আইরির বাবা-মা পুলিশি জেরার মুখে জানিয়েছেন, তাঁদের মেয়ে মানসিকভাবে অসুস্থ ছিলেন। তিনি হিংস্র আচরণ করতেন। সেই কারণেই ১৬-১৭ বছর বয়স থেকে তাঁরা মেয়েকে একটি ছোট ঘরে আটকে রাখেন। সারাদিনে মাত্র একবার আইরিকে খেতে দেওয়া হত। ওই ঘরে ইন্টারকম আছে। সেটার মাধ্যমেই বাড়ির সবাই আইরির সঙ্গে কথা বলতেন। বাড়ির চারপাশে ১০টি নজরদারি ক্যামেরা লাগানো আছে।
আইরির মৃত্যু হওয়ার পর তাঁর বাবা-মার বিরুদ্ধে প্রথমে বেআইনিভাবে দেহ সরানোর অভিযোগে মামলা দায়ের করা হয়। তবে ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পাওয়ার পর তাঁকে জোর করে আটকে রাখা সহ বিভিন্ন ধারায় মামলা দায়ের করার কথা ভাবছে পুলিশ।