এই ব্যক্তি তুরস্ক বংশোদ্ভূত জার্মান নাগরিক। তিনি টুইটারে কন্ট্র্যাক্টর হিসেবে কাজ করতেন, অপর আরেক সংস্থা প্রো আনলিমিটেডের হয়ে। প্রসঙ্গত, সেদিন তিনি ইচ্ছাকৃতভাবে ট্রাম্পের অ্যাকাউন্টটি ডিঅ্যাক্টিভেট করেননি, ভুলবশত হয়ে গিয়েছিল। এক সাক্ষাত্কারে একথা জানিয়েছেন বাহতিয়ার। বাহতিয়ার দাবি করেছেন, মার্কিন মুলুকে তাঁর মারাত্মক পরিশ্রম হচ্ছিল। তিনি ক্লান্ত ছিলেন। ক্লান্তিতে এই কাণ্ডটি ঘটিয়ে ফেলেন। ঘটনার দিন এক টুইটার ব্যবহারকারী ট্রাম্পকে তাঁর ওপর ঘটা হেনস্থা নিয়ে রিপোর্ট করেছিলেন। সেই রিপোর্টের প্রেক্ষিতে ট্রাম্পের অ্যাকাউন্টটি ডিঅ্যাক্টিভেট করার জন্যে প্রক্রিয়া চালু করে দেন ওই ব্যক্তি। তবে সেই প্রক্রিয়া অসম্পূর্ণ থাকতেই তিমি মেশিন বন্ধ করে সংস্থা থেকে বেরিয়ে যান। তারপর আচমকা দেখেন ট্রাম্পের অ্যাকাউন্টটি ডিঅ্যাক্টিভেট হয়ে গিয়েছে, যদিও এটা নাকি আশাই করেননি বাহতিয়ার।
নিজের টুইটার অ্যাকাউন্টটি অ্যাক্টিভেট হওয়ার পর ট্রাম্প টুইট করে বলেন, ১১ মিনিটের জন্যে আমার অ্যাকাউন্টটি থমকে গিয়েছিল। আপাতত টুইটারের তরফে আশ্বস্ত করা হয়েছে, এধরনের ঘটনা ভবিষ্যতে আর ঘটবে না। পুরো ঘটনার তদন্তও করে দেখছেন তাঁরা।