‘চায়না ডেইলি’-কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে কৃত্রিম চাঁদ প্রকল্পের প্রধান উ শুনফেং বলেছেন, ‘২০২০ সালে পরীক্ষামূলকভাবে মহাকাশে কৃত্রিম চাঁদ পাঠানো হবে। এই পরীক্ষা সফল হলে ২০২২ সালে আরও তিনটি নতুন চাঁদ মহাকাশে পাঠানো হবে। প্রথমটি পরীক্ষামূলক হলেও, পরের তিনটি পৌর পরিষেবা ও বাণিজ্যিক সম্ভাবনার কথা মাথায় রেখেই পাঠানো হবে। সূর্যের আলো প্রতিফলিত করে কৃত্রিম চাঁদ শহরাঞ্চলে রাস্তার আলোর বিকল্প হয়ে উঠতে পারে। এর ফলে যদি ৫০ বর্গকিমি অঞ্চল আলোকিত হয়ে যায়, তাহলে চেংদু শহরে বছরে ১৭০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বিদ্যুতের খরচ বাঁচানো যাবে। এছাড়া কোনও প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট অঞ্চলে বিদ্যুৎ সংযোগ না থাকলেও উদ্ধারকার্যে আলোর সমস্যা হবে না।’
এর আগে ন’য়ের দশকে রাশিয়ার বিজ্ঞানীরা মহাকাশে বিশাল আয়নার মাধ্যমে সূর্যের আলো প্রতিফলিত করেন। এবার চিনের বিজ্ঞানীরা উন্নততর ব্যবস্থা করতে চাইছেন।