আট মাস আগে এই দম্পতির বিয়ে হয়। পরিবারের অমত থাকায় বাড়ি থেকে বেরিয়ে গিয়ে স্বেচ্ছায় নিজের পছন্দের পুরুষকে বিয়ে করেন এই যুবতী। এই ঘটনায় ক্ষুব্ধ হয়ে উপজাতি আদালত বা ‘জিরগা’-য় নালিশ করে এই যুবতীর পরিবার। দক্ষিণ সিন্ধ প্রদেশের কান্ধকোট-কাশমোড় জেলার বাজার আবাদ গ্রামে জিগরা রায় দেয়, এই যুবক ব্যভিচারী। সেই কারণে তাঁকে শাস্তি পেতে হবে।
গত মাসেই পাকিস্তানের জাতীয় সংসদে জিরগাকে আইনি বৈধতা দেওয়া সংক্রান্ত বিল পাশ হয়েছে। জিরগার বিরুদ্ধে অতীতে বহুবার মহিলাদের বিরুদ্ধে রায় দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। ফলে অনেকেই জিরগাকে আইনি স্বীকৃতি দেওয়ার সমালোচনা করছেন।