Russia-Ukraine Conflict Live Updates 25 March: নিষেধাজ্ঞা চাপিয়ে রোখা যাবে না রাশিয়াকে, মন্তব্য প্রাক্তন রুশ প্রেসিডেন্টের
Russia-Ukraine Conflict: রাশিয়া-িউক্রেন যুদ্ধ সংক্রান্ত সব খবর, সবার আগে জানতে নজর রাখুন।
নিষেধাজ্ঞা চাপিয়ে রোখা যাবে না রাশিয়াকে, জানিয়ে দিলেন রাশিয়ার প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট তথা নিরাপত্তা পরিষদের ডেপুটি প্রধান দিমিত্রি মেদভেদেব।
নাইপ্রোয় ইউক্রেনীয় সেনার ছাউনিতে রুশ ক্ষেপণাস্ত্রের হামলা। গুঁড়িয়ে গেল দু’-দু’টি ভবন, জতুগৃহ বকি দুই। হতাহতের সঠিক সংখ্যা নিয় এখনও ধন্দ।
উদ্ধারকার্য চালাতে গিয়ে বিপত্তি। নাগরিকদের নিয়ে ছুটে চলা ট্রেনে আগুন ইউক্রেনে। রাশিয়া হামলা চালানোতেই আগুন, দাবি সরকারের।
যুদ্ধে বিরতি নেই। মিকোলাইভের একটি গ্রামে ফের অশান্তি। রুশ সেনার গুলিতে তিন জনের মৃত্যু বলে অভিযোগ।
রাশিয়ার উপর আরও নিষেধাজ্ঞা চাপাল জাপান। রুশ সংস্থার ২৫ সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করল তারা। ইউক্রেনেকে আরও সহযোগিতার প্রতিশ্রুতি।
যুদ্ধ নয়, শান্তি ফিরে আসুক। এই মুহূর্তে আমরা প্রত্যেকেই শান্তি কামী, বললেন ভলোদিমির জেলেনস্কি।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্য করে নেওয়া হোক ইউক্রেনকে। ইউরোপের তাবড় নেতাদের কাছে এ বার এমনই আবেদন জানালেন দেশের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। এত দিন দেরি না করে, আগে সদস্যপদ দেওয়া হলে, রাশিয়া সেনা পাঠানোর আগে দু’বার ভাবত বলে মত তাঁর।
যুদ্ধ চালাতে হিমশিম রাশিয়া। ৯ মে-র মদ্যে যুদ্ধে সমাপ্তি চায় তারা। দাবি ইউক্রেনীয় গোয়েন্দাদের।
ইউক্রেনে যুদ্ধে গিয়ে প্রাণ হারিয়েছেন তাবড় সেনা আধিকারিকরা। তার মধ্যেই দীর্ঘদিন লোকচক্ষুর আড়ালে থাকার পর রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের পাশে দেখা গেল দেশের প্রতিরক্ষামন্ত্রী সেরগেই শোইগুকে। যুদ্ধঘোষণার পর থেকেই অন্তরালে ছিলেন তিনি।
ইউক্রেনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ চালাতে গিয়ে ধুঁকছে রাশিয়া। তাদের অস্তরভাণ্ডার ফাঁকা হোয়ার পথে, দাবি আমেরিকার প্রতিরক্ষা বিভাগ পেন্টাগনের।
ইউক্রেন যুদ্ধে মেরুদণ্ড ভেঙে পড়বে রাশিয়ার। আন্তর্জাতিক মহলে আরও কোণঠাসা হয়ে পড়বে তারা, দাবি আমেরিকার প্রতিরক্ষা বিভাগ পেন্টাগনের।
ইউক্রেনে শান্তিরক্ষা বাহিনী পাঠানোর পক্ষে পোল্যান্ড। তাদের সেই সিদ্ধান্তে আপত্তি জানাল বেলারুশ। এতে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ অব্যশ্যম্ভাবী বলে দাবি তাদের।
মারিউপোলের দখল এখন তাদের হাতে, দাবি চেচনিয়ার নেতা রমজান কাদিরভের। সেখানে সিটি হলের দখল নিয়ে রাশিয়ার পতাকা উত্তোলন তাঁদের।
প্রেক্ষাপট
কিভ: ফের রাশিয়ার (Russia Ukraine Conflict) বিরুদ্ধে নাগরিক অপহরণের অভিযোগ তুলল ইউক্রেন। তাদের দাবি, যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে গত একমাসে ৪ লক্ষ ২ হাজার ইউক্রেনীয়কে জোর করে ধরে নিয়ে গিয়েছে রাশিয়া। সকলকে পণবন্দি করে রাখা হয়েছে, যাতে তাঁদের হাতিয়ার করে ইউক্রেনকে মাথানত করতে বাধ্য করা যায়। ইউক্রেনের ন্যায়পালিকা ল্যুদমিলা ডেনিসোভা জানিয়েছেন, রাশিয়ার হাতে বন্দি ইউক্রেনীয় নাগরিকদের মধ্যে ৮৪ হাজার শিশু রয়েছে। বন্দি ইউক্রেনীয়রা (Ukrainian Citizens) নামমাত্র খাবার এবং জল পাচ্ছেন বলেও অভিযোগ করেন তিনি। ইউক্রেনীয় নাগরিক যাঁরা এই মুহূর্তে রাশিয়ায় রয়েছেন, তার একটি পরিসংখ্যান দিয়েছে ক্রেমলিনও, যার সঙ্গে কিভের পরিসংখ্যানের বিশেষ ফারাক নেই। তবে রাশিয়ার দাবি, ওই সমস্ত ইউক্রেনীয় নাগরিক স্বেচ্ছায় ইউক্রেন ছেড়ে রাশিয়া চলে গিয়েছেন।
রাশিয়া যুদ্ধাপরাধী!
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ (Russia Ukraine War) ইতিমধ্যেই একমাস পার করে ফেলেছে। যুদ্ধের সমাপ্তি ঘটাতে দফায় দফায় দুই দেশের মধ্যে আলোচনা হলেও, এখনও সমাধান সূত্রে এসে উপনীত হতে পারেনি তারা। তার মধ্যেই রাশিয়ার বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে যুদ্ধাপরাধের মামলা দায়েরের দাবি উঠছে। আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন আগেই রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে যুদ্ধাপরাধী বলে উল্লেখ করেছিলেন। এ বার আমেরিকা-সহ বাকি জি-৭ দেশগুলি (G-7 Countries), যার মধ্যে রয়েছে কানাডা, ফ্রান্স, জার্মানিস ইতালি, জাপান, ব্রিটেন—রাশিয়ার বিরুদ্ধে তদন্তে সায় জানিয়েছে।
সেই নিয়ে জি-৭ দেশগুলির তরফে সম্প্রতি একটি বিবৃতি জারি করা হয়, তাতে বলা হয়, ‘‘’রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের প্রমাণপত্র জড়ো করতে একযোগে কাজ করব আমরা। মারিউপোল এবং ইউক্রেনের অন্য শহরগুলি যে ভাবে বন্ধ করে রেখেছে রাশিয়া, মানবিক সাহায্যটুকুও পৌঁছতে দিচ্ছে না রুশ সেনা, তা মোটেই গ্রহণযোগ্য নয়। অবিলম্বে ইউক্রেনের অন্য শহরের সঙ্গে মারিউপোলের সংযোগ আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে হবে রুশ সেনাকে। মারিউপোল-সহ অন্যত্র মানবিক সাহায্য পৌঁছতে দিতে হবে।’’
রাশিয়াকে আড়াল করা নিয়ে চিনকে হুঁশিয়ারি আমেরিকার
এরই মধ্যে চিনকে ফের হুঁশিয়ারি দিয়েছে আমেরিকা। রাশিয়াকে আড়াল করার চেষ্টা করলে, তাদেরও ফল ভুগতে হবে বলে জানিয়েছে তারা। এই নিয়ে গত সপ্তাহেই চিনের প্রেসিডেন্ট শি চিনপিংয়ের সঙ্গে ফোনে কথা বলেন বাইডেন। তাতে সাফ জানিয়ে দেন তিনি যে, অর্থনৈতিক দিক থেকে বিচার করলে চিনের ভবিষ্য়ৎ পশ্চিমি দেশগুলির সঙ্গেই জড়িয়ে রয়েছে। তাই রাশিয়াকে আড়াল না করে পশ্চিমি দেশগুলির সঙ্গে রাশিয়ার নিন্দায় সরব হতে হবে।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -