গত শতকের স্প্যানিশ ফ্লু মহামারী তাঁর বোনের প্রাণ কেড়ে নিলেও বেঁচেছিলেন ফ্রেডি। এবার করোনা অতিমারীর সময়ও সুস্থ রয়েছেন। ফ্রেডি বলেছেন, ‘আমি ঈশ্বরের করুণায় এই পৃথিবীতে এখনও বেঁচে আছি। ১৯১৮ সালের ভয়াবহ স্প্যানিশ ফ্লু-তে আমার বোন-সহ প্রায় ১০ মিলিয়ন মানুষ মারা যান।’
ফ্রেডি ব্লুম ১৯০৪ সালে জন্মগ্রহণ করেন। জীবনের বেশিরভাগ সময় কেপটাউনের আশেপাশের খামারে কাজ করে কাটিয়েছেন। ব্লুমের স্ত্রীর বয়স ৮৪ বছর। এখনও তাঁরা চুটিয়ে সংসার করছেন। গত মার্চ মাসে গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে নাম ওঠা বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক জীবিত ব্যক্তির (১১২ বছয়) চেয়েও বয়সে বড় তিনি। তবে ব্লুমের বয়স এখনও যাচাই করা হয়নি। তাই তাঁর নাম গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে ওঠেনি।