'গোড়ামি'! সুষমাকে কটাক্ষ করেও 'পাকিস্তানে সন্ত্রাসবাদ আছে', স্বীকার চিনা মিডিয়ায়
Web Desk, ABP Ananda
Updated at:
26 Sep 2017 05:26 PM (IST)
NEXT
PREV
বেজিং: রাষ্ট্রপুঞ্জের ভাষণে সুষমা স্বরাজ পাকিস্তানকে সন্ত্রাসবাদী তৈরির কারখানা বলায় ক্ষোভ প্রকাশ চিনের। তবে 'পাকিস্তানে অবশ্যই সন্ত্রাসবাদ আছে' বলে স্বীকার করা হয়েছে সরকার নিয়ন্ত্রিত চিনা দৈনিকে।
দিনকয়েক আগে সুষমা রাষ্ট্রপুঞ্জের সাধারণ পরিষদের ভাষণে বলেছেন, মাত্র কয়েক ঘন্টার ব্যবধানে স্বাধীন হয়েছে ভারত, পাকিস্তান। তাহলে কেন ভারত আজ বিশ্বের দরবারে তথ্য ও প্রযুক্তির সুপারপাওয়ারের স্বীকৃতি পেয়েছে, আর পাকিস্তানকে সবাই চেনে শুধু সন্ত্রাস রপ্তানির কারখানা হিসাবে? আমরা বিজ্ঞান, প্রযুক্তি গবেষণার প্রতিষ্ঠান তৈরি করেছি, যেগুলি বিশ্বের গর্ব। কিন্তু পাকিস্তান বিশ্বকে, এমনকি নিজের জনগণকেও সন্ত্রাসবাদ ছাড়া কি দিয়েছে আমরা ডাক্তার, বিজ্ঞানী, ইঞ্জিনিয়ার তৈরি করেছি। আপনারা কী তৈরি করেছেন? আপনারা জঙ্গি বানিয়েছেন। লস্কর-ই-তৈবা, জয়েশ-ই-মহম্মদের মতো সন্ত্রাসবাদী গোষ্ঠীর প্রসঙ্গ তোলেন সুষমা।
এতে ক্ষুব্ধ পাকিস্তানের সবসময়ের বন্ধু চিন। সরকার পরিচালিত চিনা দৈনিক গ্লোবাল টাইমস-এর সম্পাদকীয়তে সুষমার মন্তব্যকে 'গোঁড়ামি' বলে কটাক্ষ করে বলা হয়েছে, পাকিস্তানে অবশ্যই সন্ত্রাসবাদ আছে। কিন্তু সন্ত্রাসবাদে সমর্থন করা কি ওদের জাতীয় নীতি? অর্থ বা সম্মান, সন্ত্রাসবাদ রপ্তানি করে পাকিস্তানের কী লাভ হতে পারে?
ইন্ডিয়াস বাইগটরি নো ম্যাচ ফর অ্যাম্বিশন শিরোনামে সম্পাদকীয়তে লেখা হয়েছে, সাম্প্রতিক কালে ভারতের অর্থনীতি, বৈদেশিক সম্পর্কের মসৃণ বিকাশ হওয়ার ফলে উদ্ধত ভারত পাকিস্তানকে খাটো করে দেখেছে, চিনকেও মেজাজ দেখিয়েছে। ভারত ধরেই নিয়েছে যে, তাকে প্রতিবেশীরা সবাই সমীহ করে চলবে, আর আমেরিকা, ইউরোপ তোয়াজ করবে। কিন্তু সত্যিই পরিণত হয়ে থাকলে ভারতের উচিত চিনকে বন্ধু করা, পাকিস্তানকে সম্মান করা যাতে বিরোধ সীমা না ছাড়িয়ে যায়।
বেজিং: রাষ্ট্রপুঞ্জের ভাষণে সুষমা স্বরাজ পাকিস্তানকে সন্ত্রাসবাদী তৈরির কারখানা বলায় ক্ষোভ প্রকাশ চিনের। তবে 'পাকিস্তানে অবশ্যই সন্ত্রাসবাদ আছে' বলে স্বীকার করা হয়েছে সরকার নিয়ন্ত্রিত চিনা দৈনিকে।
দিনকয়েক আগে সুষমা রাষ্ট্রপুঞ্জের সাধারণ পরিষদের ভাষণে বলেছেন, মাত্র কয়েক ঘন্টার ব্যবধানে স্বাধীন হয়েছে ভারত, পাকিস্তান। তাহলে কেন ভারত আজ বিশ্বের দরবারে তথ্য ও প্রযুক্তির সুপারপাওয়ারের স্বীকৃতি পেয়েছে, আর পাকিস্তানকে সবাই চেনে শুধু সন্ত্রাস রপ্তানির কারখানা হিসাবে? আমরা বিজ্ঞান, প্রযুক্তি গবেষণার প্রতিষ্ঠান তৈরি করেছি, যেগুলি বিশ্বের গর্ব। কিন্তু পাকিস্তান বিশ্বকে, এমনকি নিজের জনগণকেও সন্ত্রাসবাদ ছাড়া কি দিয়েছে আমরা ডাক্তার, বিজ্ঞানী, ইঞ্জিনিয়ার তৈরি করেছি। আপনারা কী তৈরি করেছেন? আপনারা জঙ্গি বানিয়েছেন। লস্কর-ই-তৈবা, জয়েশ-ই-মহম্মদের মতো সন্ত্রাসবাদী গোষ্ঠীর প্রসঙ্গ তোলেন সুষমা।
এতে ক্ষুব্ধ পাকিস্তানের সবসময়ের বন্ধু চিন। সরকার পরিচালিত চিনা দৈনিক গ্লোবাল টাইমস-এর সম্পাদকীয়তে সুষমার মন্তব্যকে 'গোঁড়ামি' বলে কটাক্ষ করে বলা হয়েছে, পাকিস্তানে অবশ্যই সন্ত্রাসবাদ আছে। কিন্তু সন্ত্রাসবাদে সমর্থন করা কি ওদের জাতীয় নীতি? অর্থ বা সম্মান, সন্ত্রাসবাদ রপ্তানি করে পাকিস্তানের কী লাভ হতে পারে?
ইন্ডিয়াস বাইগটরি নো ম্যাচ ফর অ্যাম্বিশন শিরোনামে সম্পাদকীয়তে লেখা হয়েছে, সাম্প্রতিক কালে ভারতের অর্থনীতি, বৈদেশিক সম্পর্কের মসৃণ বিকাশ হওয়ার ফলে উদ্ধত ভারত পাকিস্তানকে খাটো করে দেখেছে, চিনকেও মেজাজ দেখিয়েছে। ভারত ধরেই নিয়েছে যে, তাকে প্রতিবেশীরা সবাই সমীহ করে চলবে, আর আমেরিকা, ইউরোপ তোয়াজ করবে। কিন্তু সত্যিই পরিণত হয়ে থাকলে ভারতের উচিত চিনকে বন্ধু করা, পাকিস্তানকে সম্মান করা যাতে বিরোধ সীমা না ছাড়িয়ে যায়।
আন্তর্জাতিক (world) লেটেস্ট খবর এবং আপডেট জানার জন্য দেখুন এবিপি লাইভ। ব্রেকিং নিউজ এবং ডেইলি শিরোনাম দেখতে চোখ রাখুন এবিপি আনন্দ লাইভ টিভিতে ।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -