প্রসঙ্গত, জঙ্গি নিয়ন্ত্রণে সম্পূর্ণ ব্যর্থ ইসলামাবাদ। পাকিস্তানের বিভিন্ন অঞ্চলে প্রকাশ্যে চলছে জঙ্গি প্রশিক্ষণ। মার্কিন ওই চরের দাবি, এই সমস্ত সংগঠন শুধু ভারত এবং আফগানিস্তানকেই তাদের হামলার নিশানায় রাখেনি, তাদের টার্গেটে রয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রও।
গোয়েন্দাসূত্রে খবর, ২০১৮ সালের মধ্যে গোটা আফগানিস্তানের আইন-শৃঙ্খলা ব্যবস্থা একেবারেই ভেঙে পড়বে। এখনই সেখানকার রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা পরিস্থিতি অস্থির এবং উত্তপ্ত। ওই মার্কিন চরের দাবি, আগামী দিনে পরিস্থিতি আরও খারাপ হবে, সঙ্গে সে দেশের অর্থনৈতিক অবস্থারও অবনতি হবে।
এদিকে আন্তর্জতিক মঞ্চে যেভাবে প্রতিদিন কোণঠাসা হয়ে যাচ্ছে পাকিস্তান, আর বেড়ে চলেছে ভারতের জনপ্রিয়তা, সেটা মোটেই ভালভাবে নিচ্ছে না ইসলামাবাদ। সম্প্রতি ভারত-মার্কিন সম্পর্ককে মাথায় রেখে, চিনের সঙ্গে বন্ধুত্বের হাত বাড়িয়েছে পাক সরকার। প্রসঙ্গত, বেজিংকে ভারত মহাসাগরে ক্ষমতা ব্যপ্তিতে সাহায্য করে ভারতের ওপর চাপ বাড়াতে চাইছে পাক সরকার।