পদার্থবিদ্ নীল জনসনের নেতৃত্বে একটি দল এই গাণিতিক মডেলটি তৈরি করেছেন। বিশ্বের কোথাও কোনও সন্ত্রাসবাদী ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা রয়েছে কিনা, তা সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে জানতে পারবে এই মডেল।
২০১৪ সালের মাঝামাঝি সময় থেকে ২০১৫-র অগাস্ট পর্যন্ত একটি সমীক্ষা করেছিল দলটি। প্রতিদিন ইসলামিক স্টেটের পোস্ট গুলির অনুসন্ধান চালাত তারা। সেখান থেকেই জঙ্গিগোষ্ঠীর নাশকতামূলক কার্যকলাপের সম্ভাবনা তারা আগাম টের পায় বলে দাবি ওই দলের।
তারা জানিয়েছে, এই ডিভাইজটি বিশেষ সমীকরণের মাধ্যমে ইসলামিক স্টেটের কাজকর্মের পূর্বাভাস দিতে পারবে।
সন্ত্রাস ও অনলাইন যোগাযোগ বিশেষজ্ঞরা নতুন এই ডিভাইজটির প্রশংসা করেছেন। তাঁদের মতে পদ্ধতিটি বেশ তথ্যবহুল।
যদিও তারা মনে করে, সন্ত্রাসবাদী সংগঠনগুলির ক্রিয়াকলাপের আন্দাজ পাওয়া ভীষণই কঠিন ব্যাপার। এরজন্য আরও বেশি তথ্যের প্রয়োজন।