স্থানীয় সময় বেলা দশটা নাগাদ ঘটে এই হামলা। নানা বিল্ডিংয়ে শিক্ষারত ছাত্রছাত্রীরা মোবাইলে অ্যালার্ট আসার ফলে সতর্ক হন। শুরু হয় দরজা, জানালা বন্ধ করে প্রাণে বাঁচার লড়াই। অনেক জায়গায় দরজার লক বন্ধ না হওয়ায় জেরক্স মেশিন, টেবিল দিয়ে প্রাণপণে দরজা চেপে ধরেন তাঁরা।
পুলিশ এসে গোটা এলাকা তল্লাশি চালালেও প্রথমে ওই বন্দুকবাজের সন্ধান মেলেনি। পরে জানা যায়, হামলা হয়েছে ইঞ্জিনিয়ারিং বিল্ডিংয়ে। সেখান থেকেই উদ্ধার হয় অধ্যাপকের দেহ। জানা যায়, বন্দুকবাজও গুলি চালিয়ে আত্মহত্যা করেছে। তবে এখনও তার পরিচয় জানা যায়নি।