মরিসিওর দাবি, খুড়িমার শেষ ইচ্ছে ছিল তাঁকে অর্থাৎ দেওরের ছেলেকে বিয়ে করা। তাই ২০১৫-য় তাঁরা বিয়ে করেন। ২৪ দিন পর সেপসিসে ভুগে ইয়োলান্ডার মৃত্যু হয়। এবার মরিসিও চান, বুড়ির পেনশন আসুক তাঁর নামে। কিন্তু রাজি নয় আর্জেন্তিনা সরকার। কারণ মরিসিওর প্রতিবেশীরা বলছেন, এই বিয়ের কোনও খবর তাঁদের কাছে নেই।
মরিসিও এখন আবেদন করেছেন সে দেশের সুপ্রিম কোর্টে। তাঁর দাবি, ইয়োলান্ডার প্রতি তাঁর ভালবাসা পবিত্র, তাঁকে হারানোর দুঃখও সারা জীবন থাকবে সঙ্গে। কিন্তু সমস্ত কাগজপত্র ও আইনি নথি সহযোগে পেনশনের দরখাস্ত করেছেন তিনি, তাহলে কেন তা পাচ্ছেন না!
মরিসিও আইনের ছাত্র। তাঁর দাবি, ইয়োলান্ডারও ইচ্ছে ছিল, তিনি পড়াশোনা শেষ করেন। তিনি নাকি তাঁকে বলতেন, তুমি আমার যত্ন কর, ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাও, সব সময় পাশে থাক, তাই আমিও তোমায় সাহায্য করব।
কিন্তু আদালত এ সব কথা শুনলে তো!