Zodiac Signs: মনের মানুষের কাছে একেবারে বাচ্চা বনে যান, যে রাশির জাতকদের মধ্যে এই প্রবণতা বেশি

প্রেমের সম্পর্ক এক রকম, বিয়ে একেবারে অন্য রকম। বিয়ে মানেই কাঁধে হাজারো দায়-দায়িত্ব এসে চাপা, উড়ু উড়ু ভাব উধাও হয়ে যায়, থিতু হওয়ার দিকে ঝুঁকি আমরা।

কিন্তু সকলে জীবনকে এক ভাবে গ্রহণ করেন না। বিয়ের পরও শিশুসুলভ আচরণ যায় না অনেকের। বরং জীবনসঙ্গীও তাঁদের শিশুর মতোই আদর করুন, মাথায় তুলে রাখুন, এমনটাই চান কিছু রাশির মানুষ।

কর্কট রাশির জাতকরা অত্যন্ত স্পর্শকাতর স্বভাবের হন। জীবনসঙ্গী তাঁদেষর আগলে রাখুন, এমনটাই চান। স্নেহ—ভালবাসা পেতে চান সারাক্ষণ।

শরীরের চেয়ে মানসিক অন্তরঙ্গতাকে বেশি গুরুত্ব দেন কর্কট রাশির জাতকরা। জীবনসঙ্গীকে চোখ বন্ধ করে ভআলবাসেন এঁরা। অসুস্থতায় ওষুধের চেয়ে কাছের মানুষকে পেলেই ভাল হয়ে যান আপনা থেকে।

মীন রাশির জাতকদের কাছে সম্পর্কে মানসিক সন্তুষ্টি অত্যন্ত জরুরি। ভালবাসার মানুষের কাছে এঁরা বাচ্চা বনে যান। নিরাপদ অনুভব করেন। সামনের জন ভালবাসা ব্যক্ত করুন, এটাই চান।

মীন রাশির জাতকরা অত্যন্ত নরম স্বভাবের হন। এঁরা প্রেমিক গোছেরও হন। ভালবাসা পেতে চান যেমন, ভালবাসা দিতেও পারেন। পরস্পরকে আগলে রাখায় বিশ্বাসী।

বৃষ রাশির জাতকরা সম্পর্কে নিরাপত্তা চান। সম্পর্কে কোনও রকম অস্বস্তি পোষায় না এঁদের। জীবনসঙ্গী আদর যত্নে রাখবেন, এমনটাই আশা করেন।

বয়সের সঙ্গে হয়ত পরিণত আচরণ করলেও, মনে মনে কোথাও যেন শিশু রয়ে যান বৃষ রাশির জাতকরা। জীবনসঙ্গীর কাছে ভালবাসা, আদর পেলে, তাঁর সঙ্গে লতায়পাতায় জড়িয়ে থাকেন আজীবন।

তুলা রাশির জাতকরা সম্পর্কে ভালবাসা, সুখ চান অবশ্যই। কিন্তু কারও হাতে নিয়ন্ত্রণ থাকবে জীবনের, তা মেনে নিতে পারেন না। বরং খারাপ সময়ে পরস্পরকে আগলে রাখায় বিশ্বাসী এঁরা।

তুলা রাশির জাতকরা চান, জীবনসঙ্গী এঁদের প্রশংসা করুন। শিশুর মতো আদর করুন, নিজেহাতে খাইয়ে দিন। জীবনসঙ্গীর সঙ্গেও একই আচরণ করতে চান এঁরা। কিন্তু সারাক্ষণ আদিখ্যেতা পোষায় না এঁদের। যতটুকু প্রয়োজন, ততটুকুতেই চলে।