QR Code On Medicines: কীভাবে বুঝবেন ওষুধের আসল-নকল ? এই উপায়ে পাবেন সমাধান
নামী মেডিক্যাল স্টোরেও পেতে পারেন নকল ওষুধ। নিজেই ধরে ফেলতে পারবেন জাল ওষুধের কারবার। কেবল এই কাজ করলেই আপনার ওষুধ আসল না নকল চিনতে পারবেন। জেনে নিন কী সেই কৌশল।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appএখন মেডিক্যাল স্টোর বা অনলাইনে কেনা ওষুধের সব তথ্য স্ক্যানের মাধ্যমে সঙ্গে সঙ্গে পেয়ে যাবেন। বর্তমানে সরকার ওষুধ তৈরিতে ব্যবহৃত সক্রিয় ফার্মাসিউটিক্যাল উপাদান বা (API)তে QR কোড লাগানো বাধ্যতামূলক করেছে।
যার ফলে ড্রাগ প্রাইসিং অথরিটি 300 টি ওষুধে কিউআর কোড লাগানোর প্রস্তুতি নিয়েছে।
ইতিমধ্যেই কিউআর কোড নিয়ে সংবাদ মাধ্যমে বিভিন্ন প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। রিপোর্ট বলছে, এই কিউআর কোড স্ক্যানিংয়ের ফলে ওষুধের দামে স্বচ্ছতা আসবে, বন্ধ হবে কালোবাজারি।
কিউআর কোডের জন্য যে ওষুধগুলি বেছে নেওয়া হয়েছে, তার মধ্যে রয়েছে ব্যথা নিরোধক, ভিটামিন সাপ্লিমেন্ট, রক্তচাপ রোধের ওষুধ, সুগার ও গর্ভনিরোধক ওষুধগুলি।
এপিআইতে কিউআর কোড আসার ফলে ওষুধে ভুল ফরমুলা ব্যবহার করা হয়েছে কিনা তা জানা যাবে। এ ছাড়াও ওষুধ তৈরিতে ব্যবহৃত কাঁচামাল কোথা থেকে এসেছে বা ওষুধ কোথায় যাচ্ছে, তা QR কোড থেকেই জানা যাবে। 2019 সালে ড্রাগস টেকনিক্যাল অ্যাডভাইজরি বোর্ড এর অনুমোদন দিয়েছিল।
রিপোর্ট বলছে, ন্যাশনাল ফার্মাসিউটিক্যাল প্রাইসিং অথরিটি (এনপিপিএ) ডোলো, সারিডন, ফ্যাবিফ্লু, ইকোস্প্রিন, লিমসি, সুমো, ক্যালপোল, থাইরনর্ম, আনওয়ানটেড 72 ও কোরেক্স সিরাপের মতো বড় ব্র্যান্ডকে এই কিউআর কোডের অন্তর্ভুক্ত করতে চাইছে। এই ওষুধগুলি জ্বর, মাথাব্যথা, গর্ভাবস্থা এড়ানো, কাশি, ভিটামিনের অভাব ইত্যাদিতে ব্যবহৃত হয়।
এই ওষুধগুলির বছরব্যাপী ব্যবহারের হিসেব কষেই কিউআর কোডে অন্তর্ভুক্তির তালিকায় আনা হয়েছে। ইতিমধ্যেই এই ওষুধগুলির তালিকা স্বাস্থ্য মন্ত্রকে পাঠানো হয়েছে।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -