ITR Filing: জরিমানা নিয়ে ভাবছেন ? সময়ে ট্যাক্স জমা করলে পাবেন অনেক সুবিধা।
আর মাত্র করেয়কদিন হাতে সময়। ৩১ জুলাইয়ের মধ্যেই জমা করতে হবে আয়কর রিটার্ন (ITR)। অন্যথায় বড় জরিমানার মুখে পড়তে হবে আপনাকে।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appসেই ক্ষেত্রে প্রতিদিন ২০০ টাকা দেরির জন্য চার্জ করবে আয়কর দফতর (Income Tax Department)।
ব্যক্তি ও বেতনভুক কর্মচারীদের আইটিআর ফাইল করার শেষ তারিখ ৩১ জুলাই রাখা হয়েছে। যাদের অ্যাকাউন্ট অডিট করার প্রয়োজন নেই তাদের ক্ষেত্রেই এই নির্দিষ্ট তারিখ রেখেছে আয়কর বিভাগ।
তবে যাদের অ্যাকাউন্ট অডিট করার দরকার, তাদের জন্য শেষ তারিখ রাখা হয়েছে ৩১ অক্টোবর। সময়মতো এই আইটিআর ফাইল করলে পাবেন অনেক সুবিধা।
নির্ধারিত তারিখের মধ্যে আইটিআর ফাইল না করলে আয়কর বিধি অনুসারে ১০,০০০ জরিমানা হতে পারে আপনার। আইটিআর ফাইলিংয়ে দেরির ফলে আয়কর আইন ১৯৬১-র ধারা ২৩৪এ-র অধীনে প্রদেয় করের উপরও সুদ দিতে হতে পারে।
দেরি বা ডিফল্টের ক্ষেত্রে আয়কর বিভাগ একটি নোটিশ পাঠাতে পারে আপানাকে। সেই ক্ষেত্রে আপনার আইনি সমস্যা বাড়বে। যদি আয়কর বিভাগ নোটিশের উত্তরে অসন্তুষ্ট হয়, তাহলে আপনার বিরুদ্ধে মামলাও হতে পারে।
আয়কর রিটার্ন দাখিল করার ক্ষেত্রে ভাল রেকর্ড থাকলে সহজেই ঋণ পেতে পারেন আবেদনকারী। ঋণের আবেদনের ক্ষেত্রে ব্যাঙ্কগুলিকে তাদের আয়ের প্রমাণ হিসাবে ITR স্টেটমেন্টের একটি কপি পাঠাতে হয়। সেখানে সব ঠিক থাকলে ঋণ পাওয়া আরও সহজ হয়।
যেকোনও আনুষ্ঠানিক ঋণ অনুমোদনের জন্য আয়কর রিটার্ন একটি বাধ্যতামূলক নথি। যে ব্যক্তিরা ট্যাক্স রিটার্ন দাখিল করেন না, তাদের ব্যাঙ্ক বা অন্য কোনও আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে ঋণ পেতে কালঘাম ছুটে যায়।
নির্ধারিত তারিখের আগে আইটিআর ফাইল করার ক্ষেত্রে লোকসানকে পরবর্তী আর্থিক বছরে ফরোয়ার্ড করার অনুমতি পাওয়া যায়। এটি করদাতাদের ভবিষ্যতের আয়ের তাদের কর দায় কমাতে সাহায্য করে।
ভিসার জন্য আবেদন করার সময় বেশিরভাগ দূতাবাসে আইটিআর জমার ইতিহাস দেখাতে হয়। ট্যাক্স ফাইলিংয়ের একটি পরিষ্কার ট্র্যাক রেকর্ড থাকা ভিসা আবেদনের সহজ প্রক্রিয়াকরণকে আরও সহজ করে তোলে।
তাই দেরি না করে ৩১ জুলাইয়ের মদ্য়ে আয়কর রিটার্ন জমা দিয়ে এই সুবিধাগুলি নিন। অন্যথায় জরিমানার মুখে পড়তে হবে আপনাকে।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -