Stock Market Investment: আরও সহজ আমেরিকার শেয়ার বাজারে বিনিয়োগের পথ, জেনে নিন কীভাবে ?
Stock Market Investment: আরও সহজ হয়ে গেল আমেরিকার শেয়ার বাজারে বিনিয়োগের পথ। ভারতে বসেই আগের থেকে আরও সহজ পথে করা যাবে এই কাজ। বৃহস্পতিবার থেকেই খুলে গেল NSE IFSC (International Exchange)।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appওয়াল স্ট্রিটের স্টকের দাম আকাশছোঁয়া হওয়ায় সাধারণের নাগালের বাইরে ছিল এদের গতিবিধি। এবার থেকে সেই Tesla, Apple, Netflix, Amazon অনেক কম দামে কিনতে পারবেন দালাল স্ট্রিটের ইনভেস্টাররা।
দেশে থেকে বিদেশে বিনিয়োগের প্লাটফর্ম হল এই NSE IFSC (International Exchange)। ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জ অফ ইন্ডিয়া (NSE)-র আওতায় থেকেই ইউএস বাজারের যাত্রা শুরু করেছে এই এক্সচেঞ্জ। শেয়ার বাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা (SEBI)-র অনুমোদন পাওয়ার পরই গাঁধীনগরে খোলা হয়েছে International Financial Service Centre (IFSC)।
এই এক্সচেঞ্জে বিদেশি কোম্পানির ইকুইটি শেয়ারের ট্রেডিং, ডিপজিটরি রিসিপ্ট, ডেট সিকিউরিটি বা ঋণপত্র, কারেন্সি, ইনডেক্স বা সূচকের ওপরেও বিনিয়োগ করতে পারবেন লগ্নিকারীরা। রয়েছে অপশনের সুযোগ। সব মিলিয়ে ৫০টি আমেরিকার স্টকের ছাড়পত্র পেয়েছে এই এক্সচেঞ্জ।
যেখানে Apple, Alphabet, Amazon, Tesla, Microsoft, Morgan Stanley, Nike, P&G, Coca-Cola, Exxon Mobil ছাড়াও আরও অনেক শেয়ারের নাম রয়েছে। তবে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যে থেকে এই এক্সচেঞ্জে ট্রেড হবে কেবল ৮টি স্টক। যার মধ্যে রয়েছে Amazon, Apple, Alphabet (Google), Netflix, Tesla, Meta (Facebook), Walmart ও Microsoft-এর নাম।
এই ক্ষেত্রে আমেরিকার বাজারের স্টক কেনার মতোই আপনি রিসিটে কিনতে পারবেন NSE IFSC এক্সচেঞ্জে। আগে থেকেই মার্কিন স্টক কিনে রাখবে কর্তৃপক্ষ। স্টকের মূল্য অনুযায়ী আপনাকে রিসিট বা রসিদ ইস্যু করা হবে। এই রিসিট আপনার কাছে থাকা মানেই ওই কোম্পানির স্টক কাছে থাকা।
এই রিসিট ভারতীয় বাজারের শেয়ারের মতো আপনি কিনতে বা বিক্রি করতে পারবেন।তবে মনে রাখতে হবে, একটা রিসিট হাতে থাকা মানে কোম্পানির একটা স্টক হাতে থাকা নয়। উদাহরণ হিসাবে বলা যেতে পারে, আপনার কাছে ১০০টি টেসলার রিসিট থাকা মানে একটা টেসলার স্টক রয়েছে।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -