CM At Kapil Muni Ashram:গঙ্গাসাগর-সফরে মুখ্যমন্ত্রী, পুজো দিলেন কপিলমুনি আশ্রমে

আজ থেকে দু’দিনের গঙ্গাসাগর সফরে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। প্রথম দিনে গেলেন কপিলমুনির আশ্রমে। পুজোও দিলেন। (ছবি:PTI)

'কুম্ভমেলায় যাওয়ার জন্য ট্রেন সংযোগ রয়েছে। কিন্তু এখানে আসতে হলে প্রত্যেককে গঙ্গা পার করে আসতে হয়...এমন ব্যবস্থা করেছি যাতে কারও কোনও অসুবিধা না হয়', কপিলমুনির আশ্রমের সামনে দাঁড়িয়ে বললেন মমতা। (ছবি:PTI)

আরও বললেন, 'সম্পূর্ণ গঙ্গাসাগর সেজে গিয়েছে। এখন এখানে সর্বত্র উৎসবের মেজাজ।' (ছবি:PTI)

মুখ্যমন্ত্রীর মতে, কুম্ভমেলা বা গঙ্গাসাগর মেলার হেরিটেজ মর্যাদা পাওয়া দরকার। কারণ সব মিলিয়ে গঙ্গাসাগর মেলায় ৪৮ কোটিরও বেশি মানুষ আসাযাওয়া করেন। (ছবি:PTI)

আজ রাতে গঙ্গাসাগরেই থাকবেন মুখ্যমন্ত্রী। আগামীকাল যাবেন জয়নগরে। সেখানে প্রশাসনিক সভা রয়েছে। সভা সেরে কালই কলকাতায় ফেরার কথা মুখ্যমন্ত্রীর। (ছবি:PTI)

আজ থেকে শুরু হচ্ছে গঙ্গাসাগর মেলা। চলবে আগামী চলবে ১৭ জানুয়ারি পর্যন্ত। পুণ্যলাভের আশায় হাজার হাজার মাইল ছুটে আসা ভক্তকূল, ধ্যানমগ্ন সন্ন্যাসী, দেশি-বিদেশি অতিথি। সব মিলে মিশে একাকার হয়ে গেছে এই ভারতের মহামানবের সাগরতীরে। ইতিমধ্যেই লক্ষাধিক পুণ্যার্থী ভিড় করেছেন সাগরে। দেশ-বিদেশের নানা প্রান্ত থেকে গঙ্গাসাগরে পুণ্য়স্নান করতে ভিড় করছেন মানুষজন। জোরদার করা হয়েছে সাগরমেলার নিরাপত্তা। একগুচ্ছ বন্দোবস্ত করা হয়েছে রাজ্য সরকারের তরফে। (ছবি:PTI)

সাগরমেলার জন্য ১১টি অস্থায়ী দমকলকেন্দ্র ও ৫০টি ইঞ্জিন থাকবে। এছাড়া অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটলে দ্রুত এলাকায় পৌঁছে যাবে কর্মী সহ বুলেট। এই বুলেটে অগ্নিনির্বাপক সব ব্যবস্থা থাকবে। এছাড়া অগ্নিনির্বাপনের জন্য নদীর জলের পাশাপাশি জলাধার ও পাইপ লাইনের জল ব্যবহার করবে দমকলকর্মীরা। এজন্য সাগরমেলা মাঠ, কচুবেড়িয়া, লট নং আট নামখানা পয়েন্ট জনস্বাস্থ্য কারিগরি দফতরের পাইপ লাইন থেকে জল নেবে দমকল। এজন্য প্রায় ৩০০টি অতিরিক্ত পয়েন্ট করা আছে। (ছবি:PTI)

মেগা কন্ট্রোলরুমে থাকছে ১ হাজার ১৫০ টি ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরা। রাখা হচ্ছে দমকলের ৫০ টি ইঞ্জিন। সরকারি ও বেসরকারি মিলিয়ে মোট সাড়ে চার হাজার বাসের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। ২১ টি জেটি থেকে যাতায়াত করবে ১০০ টি লঞ্চ। থাকছে ওয়াটার অ্যাম্বুল্যান্স ও এয়ার অ্যাম্বুল্যান্স।(ছবি:PTI)